[ New ] January Model Activity Task Class 6 Part 1 | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2022 Free
আমাদের প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীরা, Happy New Year 2022 |
নতুন বছরের শুরুতে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণীর জন্য নতুন মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক (January Model Activity Task Class 6 Part 1) দেওয়া হয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সমস্ত স্কুল আপাতত বন্ধ আছে। স্কুল খুললে এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক তোমাদের জমা দিতে হবে। তোমাদের জন্য এই পোস্টে আমাদের ওয়েবসাইটে ষষ্ঠ শ্রেণীর সমস্ত বিষয়ের মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হলো। খুব ভালো করে উত্তর গুলি পড়ে তারপরে খাতায় উত্তর গুলি লিখবে।
ষষ্ঠ শ্রেণীর সমস্ত বিষয়ের পাঠন পাঠনের জন্য আমাদের Youtube Channel ভিজিট করে Subscribe করে রাখতে পারো।
আমাদের ওয়েবসাইট Amartarget.com এ সবসময় যেকোনো শ্রেণীর Model Activity Task খুব দ্রুততার সাথে আপলোড করা হয়ে থাকে । পরবর্তীকালে যদি ষষ্ঠ শ্রেণীর জন্য নতুন কোনো মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক (Model Activity Task Class 6 Part 2) দেওয়া হয় আর সেটা সবার আগে পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল, ফেইসবুক পেজ Join করে রাখো।
2022 January Model Activity Task Class 6 Part 1 All Subject
- 2022 January Model Activity Task Class 6 Part 1 All Subject
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 Bengali
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 বাংলা
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 English
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 ইংরেজি
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 History
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 ইতিহাস
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 Paribesh o Bhugol
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 পরিবেশ ও ভূগোল
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 Paribesh o Bigyan
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 পরিবেশ ও বিজ্ঞান
- January Model Activity Task Class 6 Part 1 Swasthyo o Sharirsikkha
- জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা
January Model Activity Task Class 6 Part 1 Bengali
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 বাংলা
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : ১×৩=৩
১.১ খোলের মধ্যে বোঝাই করা রয়েছে
(ক) ধান
(খ) আলু
(গ) গম
(ঘ) শুকনো খড়ের আঁটি
উত্তর- (ঘ) শুকনো খড়ের আঁটি
১.২ নদীর ধারে রয়েছে –
(ক) অশ্বত্থ গাছ
(খ) রাখাল
(গ) একটি বড়ো নৌকো
(ঘ) পথিক
উত্তর- (গ) একটি বড়ো নৌকো
১.৩ কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর একটি কাব্যগ্রন্থ হলো –
(ক) নীল নির্জন
(খ) যেতে পারি কিন্তু কেন যাব
(গ) প্রান্তরেখা
(ঘ) ছড়ানো ঘুঁটি
উত্তর- (ক) নীল নির্জন
২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও : ১×৩=৩
২.১ ‘ভরদুপুরে’ শব্দটির অর্থ কী?
উত্তর- ‘ভরদুপুরে’ শব্দটির অর্থ হল ঠিক দুপুর বেলায়।
২.২ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় রাখালবালক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে কী দেখছে?
উত্তর- ‘ভরদুপুরে ‘’ কবিতায় রাখাল বালক গাছের তলায় শুয়ে শুয়ে দেখছে যে মেঘ গুলো আকাশ ছুঁয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে।
২.৩ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় বর্ণিত ‘গালচে’ টি কী দিয়ে প্রস্তুত?
উত্তর- ‘ভরদুপুরে’ কবিতাটিতে বর্ণিত গালচেটি ঘাস দিয়ে প্রস্তুত।
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ৩×৩=৯
৩.১ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় ‘অশ্বত্থ’ গাছটিকে ‘পথিকজনের ছাতা’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর- নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় ‘অশ্বত্থ’গাছটিকে ‘পথিকজনের ছাতা’বলেছেন কারন- একটি ছাতা যেমনভাবে ঝর-বৃষ্টি-রোদে আমাদের রক্ষা করে, ঠিক তেমনভাবেই কবিতায় বর্ণিত ‘অশ্বত্থ’ গাছটি তাঁর ডালপালা দ্বারা পথিকদের ছাতার মতো আশ্রয় ও ছায়া দিয়ে রক্ষা করেছে।
৩.২ ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় নদীর ধারের চিত্রটি কীভাবে উপস্থাপিত হয়েছে?
উত্তর- ‘ভরদুপুরে’ কবিতায় নদীর ধারের চিত্রটিকে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন সেটি হলো- নদীর ধারে শুকনো খড়ের আঁটি বোঝাই করা কোনো এক মানুষের নৌকা স্থিরভাবে বাধা রয়েছে।
৩.৩ ‘আঁচল পেতে বিশ্বভুবন/ঘুমোচ্ছে এইখানে’।— কবির মনে এমন অনুভূতি জেগেছে কেন?
উত্তর- ‘ভরদুপুরে’ কবিতা থেকে নেওয়া এই ‘আঁচল পেতে বিশ্বভুবন/ঘুমোচ্ছে এইখানে’ কথাটির মাধ্যমে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী বলতে চেয়েছেন এক গ্রাম্য দুপুরের কথা। এক নিস্তব্দ দুপুরে গ্রামবাংলার এক অলস চিত্র তুলে ধরেছেন। কবি দেখেছেন কোলাহল বিহীন এক দুপুরের গ্রাম, রাখাল ছেলে গাছের তলায় শুয়ে নিশ্চিন্তে আকাশ দেখছেন। গোরু-বাছুর আপন মনে চড়ে বেড়াচ্ছে। নদীর কূলে একটি খড় বোঝাই নৌকা বাঁধা রয়েছে। সকল মানুষ নিজের ঘড়ে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সবকিছু মিলিয়ে বিশ্বের শান্তি যেন এখানেই বিরাজ করেছে, সমগ্রকিছু যেন এখানেই বিশ্রাম নিচ্ছে। তাই সেই সব ছবি দেখে কবির এমন বিশ্বভুবন আঁচল পেতে ঘুমোচ্ছে এমনটাই মনে হয়েছে।
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :
‘ভরদুপুরে’ কবিতায় গ্রামবাংলার যে অলস দুপুরের ছবি ফুটে উঠেছে তার পরিচয় দাও।
উত্তর- ‘ভরদুপুরে’ কবিতার লেখক হলেন নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। কবি এই কবিতার মাধ্যমে এক গ্রামবাংলার অলস দুপুরের ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন। সম্পূর্ণ কবিতাটিতে শান্তি, বিশ্রাম ,কোলাহল বিহীন এক গ্রামবাংলার দুপুরের কথা বলা হয়েছে। যেখানে শান্তিতে রাখাল আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখছে মেঘগুলি কেমনভাবে আকাশকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে। সেখানেই নিজের ইচ্ছামত শান্তিতে চড়ে বেড়াচ্ছে গরু-বাছুর। চারপাশ জনমানব শূন্য, কেবল হালকা হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। গ্রামের মানুষজন যে যার মতো নিজের ঘরে বিশ্রাম নিচ্ছেন। নদীতে খড় বোঝাই নৌকা বাঁধা রয়েছে। পথের ধারের একটি অশ্বত্থ গাছ নিজের ডালপালা ছড়িয়ে ছায়া দিয়েছে। কবির দেখেছেন বিশ্বের সব শান্তি যেন সেখানেই বিরাজ করেছে। কবি কবিতাটিতে গ্রামবাংলার এক মধ্যাহ্নের শান্তিপূর্ণ পরিবেশের কথা ফুটিয়ে তুলেছেন।
January Model Activity Task Class 6 Part 1 English
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 ইংরেজি
Read the passage given below and answer the questions that follow:
In the meantime, the tiger, disturbed and confused by all the people, had chewed through the rope. It ran away to the jungle. The villagers were relieved.
Bholanath now saw an opportunity to brag. “It is I who captured the tiger last night. I even pulled his ears.” Bholanath announced proudly. Everyone marvelled at his bravery.
Soon the news of Bholanath’s bravery reached the king. The king was highly impressed.
Activity-1
A. Tick the correct answer: 1×2=2
(i) The tiger was disturbed by
(a) Bholanath
(b) the king
(c) the people
Ans: (b) the king
(ii) The king was –
(a) impressed
(b) confused
(c) relieved
Ans: (a) impressed
B. Answer the following questions: 2×3=6
(i) How did the tiger escape?
Ans: The tiger, disturbed and confused by all the people and he chewed through the rope. Then the tiger ran away to the jungle.
(ii) Why were the people relieved?
Ans: The people were relieved because the tiger ran away to the jungle.
(iii) What did Bholanath brag?
Ans: Bholanath bragged saying “It is I who captured the tiger last night. I even pulled his ears.”
Activity-2
Identify the Countable and Uncountable Nouns of the given sentences and write them in the correct columns: 1× 6 = 6
(i) Water the plants every day.
(ii) Can you give me some salt?
(iii) I sat on the chair.
(iv) Do you have a glass of milk every day?
Countable Nouns | Uncountable Nouns |
Ans:
Countable Nouns | Uncountable Nouns |
Plants | Water |
Chair | Salt |
Glass | Milk |
Activity-3
Study the family chart of Surya Sen. Write six sentences about his family: 6
Ans:
(i) Surya Sen is a school student.
(ii) He is the only child of his parents.
(iii) There are six members in his family.
(iv) His father name is Amit and his mother name is Smita Sen.
(v) His uncle name is Sumit Sen.
(vi) Ashok Sen is his grandfather and Anita Sen is his grandmother.
January Model Activity Task Class 6 Part 1 History
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 ইতিহাস
১. ঠিক-ভুল নির্ণয় করো : ১ × ৩ = ৩
(ক) বিন্ধ্য পর্বতের দক্ষিণভাগকে বলা হতো দাক্ষিণাত্য।
উত্তর- ঠিক
(খ) হর্ষচরিত লিখেছিলেন হর্ষবর্ধন।
উত্তর- ভুল
(গ) জাদুঘরে থাকে পুরোনো দিনের নানা প্রত্নবস্তু।
উত্তর- ঠিক
২. স্তম্ভ মেলাও : ১ × ৩ = ৩
ক ‘স্তম্ভ’ | খ ‘স্তম্ভ’ |
শকাব্দ গুপ্তাব্দ হর্ষাব্দ | হর্ষবর্ধন কণিষ্ক প্রথম চন্দ্রগুপ্ত |
উত্তর-
ক ‘স্তম্ভ’ | খ ‘স্তম্ভ’ |
শকাব্দ গুপ্তাব্দ হর্ষাব্দ | কণিষ্ক প্রথম চন্দ্রগুপ্ত হর্ষবর্ধন |
৩. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি-দুটি বাক্যে) : ২ x ২ = ৪
(ক) কোন অঞ্চলকে আর্যাবর্ত বলা হয়?
উত্তর- ভারতবর্ষের উত্তর ও দক্ষিণ অংশকে ভাগ করেছে বিন্ধ্য পর্বত। সাধারণভাবে আর্যরা ভারতের উত্তরাংশে বসবাস করত বলে ওই অঞ্চলকে আর্যাবর্ত বলা হত।
(খ) প্রায় ঐতিহাসিক যুগ কাকে বলে?
উত্তর- যে যুগে লিপির ব্যবহার শুরু হয়েছিল, কিন্তু সেই লিপির পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয়নি সেই ঐতিহাসিক যুগকে প্রায় ঐতিহাসিক যুগ বলে।
৪. নিজের ভাষায় লেখো (তিন-চারটি বাক্য) : ৫ x ২ = ১০
(ক) প্রশক্তি কী? মুদ্রা কীভাবে ইতিহাস নির্মাণে সাহায্য করে?
উত্তর- প্রশক্তি মানে গুনোগান করা। আগেকার দিনে অনেক সময় শাসকের গুনোগান পাথরের গায়ে খোদাই করে লেখা হতো সে গুলোকেই বলা হয় প্রশক্তি।
#প্রাচীন ভারতের ইতিহাস জানার জন্য মুদ্রার ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
১. মুদ্রায় শাসকের নাম, মূর্তি প্রভৃতি খোদাই করে রাখা হত।
২. অব্দ বা সন-তারিখ সম্বন্ধে বহু তথ্য পাওয়া যায় মুদ্রা থেকে।
৩. তৎকালীন শিল্প-সংস্কৃতি সম্পর্কেও বহু তথ্য মুদ্রা থেকে জানা যায়।
(খ) সাহিত্য উপাদানের সমস্যাগুলি কী কী?
উত্তর- সাহিত্য উপাদানের কিছু কিছু সমস্যা আছে সেগুলি হল–
১. বিদেশীরা ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতি ঠিক বুঝতেন না। ফলে অনেক কিছুর মানে বুঝতে তাদের ভুল হয়েছিল ।
২. অনেক লেখার মধ্যে পক্ষপাতিত্বের উদাহরণ পাওয়া যায়।
৩. কাব্য ও নাটকে সমাজের নীচু তলার মানুষের কথা বিশেষ কিছু উল্লেখ করা নেই।
৪. অধিকাংশ সাহিত্যের বর্ণনা তাদের মনগড়া।
এ সকল সমস্যা গুলো থাকার পরও প্রাচীন ইতিহাস জানার জন্য সাহিত্য উপাদানগুলোর অবদান অপরিসীম।
January Model Activity Task Class 6 Part 1 Paribesh o Bhugol
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 পরিবেশ ও ভূগোল
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো : ১x৩= ৩
১.১ সূর্যের আলোয় আলোকিত হয় না –
(ক) বুধ
(খ) চাঁদ
(গ) প্রক্সিমা সেনটাউরি
(ঘ) বৃহস্পতি।
উত্তর- (গ) প্রক্সিমা সেনটাউরি
১.২ মহাবিশ্ব সৃষ্টির সময় অসংখ্য ধূলিকণা ও গ্যাসের মহাজাগতিক মেঘ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছিল –
(ক) ছায়াপথ
(খ) নীহারিকা
(গ) ধূমকেতু
(ঘ) উল্কা
উত্তর- (খ) নীহারিকা
১.৩ সৌর জগতের যে গ্রহটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে আবর্তন করে সেটি হলো –
(ক) বুধ
(খ) শুক্র
(গ) মঙ্গল
(ঘ) পৃথিবী
উত্তর- (খ) শুক্র
২.১ উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো : ১×২=২
২.১.১ একটি বামন গ্রহের উদাহরণ হলো ______________________ ।
উত্তর- প্লুটো
২.১.২ সৌরজগতের আটটি গ্রহের মধ্যে _____________________ গ্রহের অভিকর্ষ বল সবচেয়ে বেশি।
উত্তর- বৃহস্পতি
২.২ ‘ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও : ১×৩=৩
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
২.২.১. আকাশ গঙ্গা ২.২.২. নীল গ্রহের চারদিকে ঘোরে ২.২.৩. বৃহত্তম গ্রহাণু | ১. সেরেস ২. ছায়াপথ ৩. চাঁদ |
উত্তর-
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
২.২.১. আকাশ গঙ্গা ২.২.২. নীল গ্রহের চারদিকে ঘোরে ২.২.৩. বৃহত্তম গ্রহাণু | ২. ছায়াপথ ৩. চাঁদ ১. সেরেস |
৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ২×২=৪
৩.১ সৌরঝড় হলে পৃথিবীর উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থায় সমস্যা সৃষ্টি হয় কেন?
উত্তর- সৌরঝড় হলো তড়িদাহত কণার একটি স্রোত যেটি মহাকাশের এক আকস্মিক ঘটনা। এর ফলে যথাযথ পূর্বাভাস দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েন গবেষকেরা। এই ঝরের ফলে প্রচুর আয়নিত কনা,রশ্মি ও গ্যাস চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। যেগুলি দ্বারা কৃত্রিম উপগ্রহগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এর ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থায় সমস্যার সৃষ্টি হয়।
৩.২ ধূমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তর- ধূমকেতুর দুটি বৈশিষ্ট্য হল –
i) ধূমকেতু দেখতে অনেকটা ঝাটার মতো
ii) ধূমকেতু অর্ধবিত্তাকার পথে সূর্যকে প্রদিক্ষন করে।
৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও : ৩×১=৩
গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে তিনটি পার্থক্য লেখো।
উত্তর-
বিষয় | গ্রহ | নক্ষত্র |
আলো ও তাপ | গ্রহদের নিজস্ব আলো ও তাপ নেই | নক্ষত্রদের নিজস্ব আলো ও তাপ আছে |
আয়তন | গ্রহদের আয়তন অনেক ছোট | নক্ষত্রদের আয়তন অনেক বড় হয় |
কক্ষপথ | গ্রহদের কক্ষপথের পরিধি তুলনামূলক অনেক ছোট হয় | নক্ষত্রদের কক্ষপথের পরিধি অতি বিশাল হয়ে থাকে |
বয়স | উৎপত্তি অনুসারে গ্রহগুলি নক্ষত্রের তুলনায় বয়সে নবীন | উৎপত্তি অনুসারে নক্ষত্রগুলো গ্রহদের তুলনায় বয়সে প্রাচীন |
৫. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও : ৫×১=৫
আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটির সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
উত্তর- আমাদের সবচেয়ে কাছের নক্ষত্রটি হল সূর্য। সূর্য হল আকাশগঙ্গার একটি মাঝারি হলুদ তারা । প্রায় ৪৬০ কোটি বছর আগে মহাশূন্যে ভাসমান ধূলিকণা, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের বিশাল মেঘ সংকুচিত হয়ে জমাট বেঁধে তৈরি হয় সূর্য। মহাকর্ষের কারণে পরমাণুতে পরমাণুতে ধাক্কা লেগে প্রচণ্ড তাপ আর শক্তি তৈরি হয়। এর ফলে জ্বলন্ত আগুনের গোলার মতো সূর্য থেকে আলো, উত্তাপ ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সূর্যের বাইরের দিকের উষ্ণতা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং ভিতরের দিকে উষ্ণতা প্রায় ১.৫ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস। পৃথিবীর চেয়ে সূর্য ১৩ লক্ষ গুণ বড় ও ৩ লক্ষ গুণ ভারী। সূর্যরশ্মির ২০০ কোটি ভাগের মাত্র এক ভাগ পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়।
January Model Activity Task Class 6 Part 1 Paribesh o Bigyan
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 পরিবেশ ও বিজ্ঞান
১. শূন্যস্থান পূরণ করো : ১ × ৩ = ৩
১.১ সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে __________________ পাওয়া যায়।
উত্তর- কুইনাইন
১.২ সবুজ উদ্ভিদ খাবার তৈরি করার সময় পরিবেশে ____________________ গ্যাস ত্যাগ করে।
উত্তর- অক্সিজেন
১.৩ পাউরুটি তৈরি করতে লাগে এককোশী ছত্রাক __________________ ।
উত্তর- ইস্ট
২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ১×৩ = ৩
২.১ সিল্ক কোথা থেকে পাওয়া যায়?
উত্তর- রেশম মথ থেকে সিল্ক পাওয়া যায়।
২.২ পরাগমিলনে সাহায্য করে এমন একটি প্রাণীর নাম উল্লেখ করো।
উত্তর- পরাগমিলনে সাহায্য করে এমন একটি প্রাণীর নাম হল মৌমাছি
২.৩ মানুষের দেহে বাস করে এমন একটি পরজীবীর নাম লেখো।
উত্তর- মানুষের দেহে বাস করে এমন একটি পরজীবীর নাম উকুন
৩. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও : ২ × ৪ = ৮
৩.১ জামাকাপড়ের জন্য মানুষ কীভাবে উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে?
উত্তর- জামাকাপড় তৈরি করার জন্য মানুষ গাছের উপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল। শিমুল, কার্পাস, পাট ইত্যাদি গাছের বিভিন্ন অংশ থেকে তন্তু তৈরি হয়। সেইসব তন্তু দিয়েই তৈরি হয় সুতো এবং সেই সুতো দিয়ে অনেক দামী দামী পোশাক প্রস্তুত হয় ।
৩.২ “প্রাণীরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে”—দুটি উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।
উত্তর- ক) প্রাণীদের বেঁচে থাকার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অক্সিজেন। সেই অক্সিজেন আমরা উদ্ভিদের কাছ থেকেই পাই।
খ) উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশ নানান রকম ঔষধি প্রস্তুতিতে ব্যবহার হয়। যেমন সিঙ্কোনা, সর্পগন্ধা, তুলসী, বাসক গাছের বিভিন্ন অংশ।
৩.৩ মানুষ খাবারের জন্য কীভাবে প্রাণীদের ওপর নির্ভর করে?
উত্তর- মানুষ তাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবারের জন্য উদ্ভিদের উপর অনেকাটাই নির্ভরশীল | প্রতিদিনের ব্যবহার করা চাল, ধান গাছ থেকে পাওয়া যায়। তাছাড়া আটা ও বিভিন্ন সবজি উদ্ভিদেরই অংশ বিশেষ। এছাড়া বিভিন্ন মশলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফল এর জন্য মানুষেরা উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল।
৩.৪ বর্তমানে চাষের কাজে কেন নানারকম যন্ত্রপাতি প্রাণীদের জায়গা নিচ্ছে?
উত্তর- চাষের কাজে লাঙল-চষা হাড়ভাঙ্গা খাটুনি কমানোর জন্য নানা প্রাণীদের কাজে লাগানো হতো। ফলে চাষের কাজ অনেক সহজ হয়ে উঠেছিল। কিন্তু বর্তমানে চাষের কাজে পশুদের জায়গা নিয়েছে নানারকম যন্ত্রপাতি। কারণ পশুদের বিশ্রাম প্রয়োজন কিন্তু যন্ত্রপাতি একটানা অনেকক্ষণ কাজ করতে পারে। পশুর তুলনায় যন্ত্রপাতির সাহায্যে অল্প সময়ে অনেক কাজ করা যায়। সেই কারণে চাষের কাজে বর্তমানে প্রাণীদের যায়গা নিয়েছে নানারকম যন্ত্রপাতি ।
৪. তিন চারটি বাক্যে উত্তর দাও : ৩ × ২ = ৬
৪.১ “উদ্ভিদরা প্রাণীদের ওপর নানাভাবে নির্ভর করে”— একটি উদাহরণের সাহায্যে বক্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
উত্তর- উদ্ভিদরা প্রাণীদের উপর নানাভাবে নির্ভর করে। নিচে কতগুলো আলাদা আলাদা উদাহরণের মাধ্যমে তা বোঝানো হলো-
ক) গাছের পরাগমিলন এ মৌমাছি, প্রজাপতি প্রভৃতি পতঙ্গ এবং হামিং বার্ড এর মত পাখিরা সাহায্য করে। নতুন উদ্ভিদ তৈরীর জন্য পরাগমিলন খুবই প্রয়োজনীয়।
খ) গাছের বংশবিস্তারে বিভিন্ন পাখি, কুকুর, বাদুড় ইত্যাদি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সাহায্য করে। এই সমস্ত প্রাণীরা খাবার খেয়ে বীজ দূরে ছড়িয়ে দেয়। আবার কেউ কেউ তার শরীরের সঙ্গে গাছের ফল আটকে দূরে ছড়িয়ে দেয়।
গ) উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষ অর্থাৎ খাদ্য তৈরীর জন্য প্রয়োজন কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস । প্রাণীরা শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস ত্যাগ করে যা উদ্ভিদ গ্রহণ করে।
উপরের তিনটি উদাহরণ থেকে বোঝা যায় যে উদ্ভিদেরা প্রাণীদের উপর নানাভাবে নির্ভরশীল।
৪.২ “ধানখেতে অ্যাজোলা চাষ করলে আর সার দিতে লাগে না”-ব্যাখ্যা করো।
উত্তর- অ্যাজোলা হলো এক ধরনের পানা। অ্যাজোলার পাতার মধ্যে এক ধরনের বিশেষ ব্যাকটেরিয়া বাস করে। সেই ব্যাকটেরিয়া বাতাসের নাইট্রোজেন কে বেঁধে ফেলে সার তৈরি করতে পারে এতে অ্যাজোলার উপকার হয়। যেহেতু সারের জন্য নাইট্রোজেন লাগে আর অ্যাজোলা তার পাতায় ওই ব্যাকটেরিয়াকে থাকবার জায়গা দেয়। এতে দুজনেরই বোঝাপড়া থাকে ফলে দুজনেরই উপকার হয়। তাই ধান খেতে অ্যাজোলা চাষ করলে আর সার দেওয়ার প্রয়োজন হয়না।
January Model Activity Task Class 6 Part 1 Swasthyo o Sharirsikkha
জানুয়ারি মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 6 Part 1 স্বাস্থ্য ও শারীর শিক্ষা
দেশাত্মবোধ
১। বহুর মধ্যে থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো। ১×৩=৩
(ক) ১৯৪৭ সালের কত তারিখে গণ-পরিষদে ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার নকশা গৃহীত হয়?
(i) ১৪ আগস্ট
(ii) ২২ জুলাই
(iii) ১৫ আগস্ট
(iv) ৩ জুন
উত্তর- (ii) ২২ শে জুলাই
(খ) টেবিলে ব্যবহৃত ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের মাপ কতটা পরিমাণে হয়ে থাকে?
(i) ৫” x 8″
(ii) ৩” x ৩”
(iii) ৬” x 8″
(iv) ৩’ x ২’
উত্তর- (iii) ৬” x 8″
(গ) অশোক চক্রের নীল রং কীসের রং-এর সঙ্গে মিলে যায়?
(i) ময়ূরের পালকের রং
(ii) আকাশের রং
(iii) সমুদ্রের জলের রং
(iv) আকাশ ও সমুদ্রের রং
উত্তর- (iv) আকাশ ও সমুদ্রের রং
২। বাম স্তম্ভের সঙ্গে ডান-স্তম্ভের সমতাবিধান করো। ১ × ৫ = ৫
বাম স্তম্ভ | ডান স্তম্ভ |
(ক) অশোক চক্রের ২৪টি কাঁটা (খ) জাতীয় পালনীয় দিবসে (গ) অশোক চক্র (ঘ) বিবর্ণ জাতীয় পতাকা (ঙ) কবরে বা চিতায় | (i) ফোটোরশ্মি (ii) ২৪ ঘণ্টার প্রতীক (iii) জাতীয় পতাকা সর্বসাধারণ ব্যবহার করতে পারেন (iv) ব্যবহার করা যায় না (v) জাতীয় পতাকা দেওয়া যায় না (vi) সর্বক্ষণের গতিশীলতার প্রতীক |
উত্তর-
বাম স্তম্ভ | ডান স্তম্ভ |
(ক) অশোক চক্রের ২৪টি কাঁটা (খ) জাতীয় পালনীয় দিবসে (গ) অশোক চক্র (ঘ) বিবর্ণ জাতীয় পতাকা (ঙ) কবরে বা চিতায় | (vi) সর্বক্ষণের গতিশীলতার প্রতীক (iii) জাতীয় পতাকা সর্বসাধারণ ব্যবহার করতে পারেন (i) ফোটোরশ্মি (iv) ব্যবহার করা যায় না (v) জাতীয় পতাকা দেওয়া যায় না (ii) ২৪ ঘণ্টার প্রতীক |
৩। উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো। ২ x ৩ =৬
(ক) যেসব সরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় সেই সকল ভবনে রবিবার ও __________________ দিন সমেত সপ্তাহের সকল দিন জাতীয় পতাকা উত্তোলিত থাকা বাধ্যতামূলক।
উত্তর- ছুটির
(খ) ঝড়-বৃষ্টি যাই হোক, জাতীয় পতাকা উড়বে সূর্যোদয় _________________ সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
উত্তর- থেকে
(গ) জাতীয় পতাকার সঙ্গে অন্য কোনো ___________________ একই _________________ তোলা বা ব্যবহার করা যায় না।
উত্তর- পতাকা, দন্ডে
৪। রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর দাও : ২ x ৩ =৬
(ক) ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার বর্ণনা দাও।
উত্তর- আমাদের জাতীয় পতাকাটি সমমাপের তিনটি আয়তক্ষেত্রবিশিষ্ট পৃথক বর্ণের অংশ নিয়ে গঠিত । তাই এর নাম ‘ত্রিরঙা’। পতাকাটি একটি আয়তক্ষেত্র এবং এর দৈর্ঘ্য প্রস্থের দেড়গুণ। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ৩ : ২। পতাকায় তিনটি রঙেরই ক্ষেত্রফল সমান। একদম উপরে গেরুয়া, মধ্যে সাদা ও নীচে সবুজ রং-এর ব্যাবহার করা হয়। পতাকার সাদা রঙের অংশটির মাঝখানে একটি নীল রঙের ২৪টি কাঁটাবিশিষ্ট চক্র বসানো থাকে। এই চক্রটিকে অশোকচক্র বলে। চক্রটি পতাকার উভয়পার্শ্বে ফোটোরশ্মির সাহায্যে উভয়দিকে অঙ্কিত করা থাকে। প্রতিটি রং এবং অশোকচক্র বিশেষ দার্শনিক অর্থ প্রকাশকরে।
যেমন–
*গেরুয়া ত্যাগ, স্বার্থহীনতা ও শৌর্যের প্রতীক
*সাদা- শান্তি ও পবিত্রতার প্রতীক।
*গাঢ় সবুজ—নিৰ্ভীকতা, সুজলা-সুফলা সমৃদ্ধ ভূমি এবং তারুণ্যের প্রতীক
*অশোকচক্রটি— দেশের উন্নতি ও প্রগতির প্রতীক।
অশোকচক্রের নীল রং সমুদ্র আর আকাশের রঙের সঙ্গে মিলে যায়। এটি দেশের অবাধ অগ্রগতির প্রতীক। *অশোকচক্রের ২৪টি কাঁটা দিয়ে বোঝানো হয় এই গতি সর্বক্ষণের।
(খ) কী কী ভাবে/ক্ষেত্রে ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার ব্যবহার/উত্তোলন বেআইনি তা তালিকাভুক্ত করো।
উত্তর- কী কী ভাবে/ক্ষেত্রে ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার ব্যবহার / উত্তোলন বেআইনি তা তালিকাভুক্ত করলাম –
১) ছেঁড়া, ফাটা কিংবা বিবর্ণ জাতীয় পতাকা উত্তোলন বেআইনি।
২) জাতীয় পতাকা কুঞ্চিত অবস্থায় ব্যবহার করা যাবে না।
৩) জাতীয় পতাকার ডান দিকে কিংবা উপরে অন্য কোনো পতাকার প্রতীক থাকতে পারবে না।
৪) কফিন ঢেকে দেওয়া, জাতীয় পতাকা মৃতদেহের সঙ্গে কবরে অথবা চিতায় দেওয়া যাবে না।
৫) কোনোরকম ব্যাবসাবাণিজ্যে, কাজে বা পেশায়, নামে, পেটেন্ট বা ট্রেডমার্ক হিসাবে বা নকশা করার জন্যে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমতি ছাড়া জাতীয় পতাকা ব্যবহার করা আইনত অপরাধ।
৬) জাতীয় পতাকার সঙ্গে অন্য কোনো পতাকা একই দণ্ডে তোলা বা ব্যবহার করা যাবে না।
৭) জাতীয় পতাকা থেকে বেশি উচ্চতায় অন্যকোনো পতাকা একসাথে ব্যবহার করা যাবে না।
৮) কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর সামনে জাতীয় পতাকা নোয়ানো চলবে না।
৯) প্লাস্টিকের তৈরি জাতীয় পতাকা ব্যবহার করা যাবে না।
(গ) ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার প্রতি আনুগত্যের শপথ বাক্যটি লেখো।
উত্তর- ভারতবর্ষের জাতীয় পতাকার প্রতি ‘আনুগত্যের শপথ’ বাক্যটি হল–
‘আমরা’ সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র – এর প্রতীক, জাতীয় পতাকার প্রতি আনুগত্যের শপথ নিলাম।
ষষ্ঠ শ্রেণীর সমস্ত বিষয়ের পাঠন পাঠনের জন্য আমাদের Youtube Channel ভিজিট করে Subscribe করে রাখতে পারো।
প্রিয় ছাত্র- ছাত্রীরা উপরের January Model Activity Task Class 6 Part 1 এর পুরোটাই সম্পূর্ণ ভাবে প্রশ্ন উত্তর সহ আলোচনা করা হয়েছে। তোমাদের এই January Model Activity Task Class 6 Part 1 কেমন লাগলো সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানিও। কারণ তোমাদের মূল্যবান কমেন্ট আমাদের নতুন কাজ করতে উৎসাহিত করে।
January Model Activity Task Class 6 Part 1
ষষ্ঠ শ্রেণীর সমস্ত বিষয়ের Pdf Book Download করতে নিচে ক্লিক করো :
আগের ষষ্ঠ শ্রেণীর মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক : January Model Activity Task Class 6 Part 1