[ New ] Final Model Activity Task Class 7 Part 8 | মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Free
আমাদের প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা, তোমাদের সুবিধার জন্য আমরা আবারো পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ দ্বারা সপ্তম শ্রেণি জন্য October মাসে Model Activity Task Class 7 Part 8 দেওয়া হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন বিষয় থেকে দেওয়া হয়েছে। তোমাদের সুবিধার জন্য এটির ( Model Activity Task Class 7 Part 8 ) সমস্ত প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হলো। এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ( Model Activity Task Class 7 Part 8 ) থেকে হয়তো তোমাদের পরবর্তী পরীক্ষার মূল্যায়ন হতে পারে তাই এই মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক খুব গুরুত্ব সহকারে করবে।
আমাদের ওয়েবসাইট Amartarget.com এ সবসময় যেকোনো শ্রেণীর Model Activity Task খুব দ্রুততার সাথে আপলোড করা হয়ে থাকে । পরবর্তী Model Activity Task Class 7 Part 9 সবার আগে পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেল, ফেইসবুক পেজ Join করে রাখো।
Final Model Activity Task Class 7 Part 8 All Subject
- Final Model Activity Task Class 7 Part 8 All Subject
- Model Activity Task Class 7 Part 8 Bengali
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 বাংলা
- Model Activity Task Class 7 Part 8 English
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 ইংলিশ
- Model Activity Task Class 7 Part 8 History
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও ইতিহাস
- Model Activity Task Class 7 Part 8 Geography
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও ভূগোল
- Model Activity Task Class 7 Part 8 Swasthyo o Sarirsikhya
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা
- Model Activity Task Class 7 Part 8 Science
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান
- Model Activity Task Class 7 Part 8 Math
- মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 গণিত
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8 Bengali
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 বাংলা
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো : ১ × ৫ = ৫
১.১ ‘পাগলা গণেশ’ গল্পে গণেশের বয়স
(ক) একশো বছর
(খ) দেড়শো বছর
(গ) একশো পঁচাত্তর বছর
(গ) দুশো বছর
উত্তরঃ দুশো বছর
১.২ ‘কোকনদ’ হলো
(ক) শ্বেতপদ্ম
(খ) রক্তপদ্ম
(গ) নীলপদ্ম
(ঘ) হলুদ পদ্ম
উত্তরঃ রক্তপদ্ম
Model Activity Task Class 7 Part 8
১.৩ ‘পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল’ কবিতাটির রচয়িতা
(ক) আশরাফ সিদ্দিকী
(খ) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
(গ) মদনমোহন তর্কালঙ্কার
(ঘ) যোগীন্দ্রনাথ সরকার
উত্তরঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
১.৪ শ্রদ্ধেয় রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে রামকিঙ্কর বেইজের পরিচয় হয়
(ক) মেদিনীপুরে
(খ) বীরভূমে
(গ) বাঁকুড়ায়
(ঘ) কলকাতায়
উত্তরঃ বাঁকুড়ায়
১.৫ খোকনের বাড়ির সামনেই ছিল একটি
(ক) বটগাছ
(খ) ইউক্যালিপটাস গাছ
(গ) নারকেল গাছ
(ঘ) বকুল গাছ
উত্তরঃ ইউক্যালিপটাস গাছ
২. খুব সংক্ষেপে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ২ × ১০ = ২০
২.১ ‘তা আপনার কবিতা শুনছেই বা কে আর পড়ছেই বা কে? – একথার উত্তরে শ্রোত কী বলেছিলেন? –
উত্তরঃ শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের লেখা পাগলা গণেশ গল্পে উক্ত কথাটির উত্তরে শ্রোতা বলেছিলেন- আকাশ শুনছে, বাতাস শুনছে, প্রকৃতি শুনছে। কবিতার পাতা বাতাসে ভাসিয়ে দিচ্ছে। যদি কেউ কুড়িয়ে পায় আর পড়তে ইচ্ছা হয় তো পড়বে।
২.২ “My Native Land. Good night!” — উদ্ধৃতিটি কার রচনা থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তরঃ উদ্ধৃতিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত “বঙ্গভূমির প্রতি কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
২.৩ একুশের কবিতায় কোন কোন গানের সুরের প্রসঙ্গ রয়েছে?
উত্তরঃ আশরাফ সিদ্দিকীর লেখা একুশের কবিতায় যেসব যেসব গানের সুরের প্রসঙ্গ রয়েছে সেগুলি হলো- ভাটিয়ালি গান, মুর্শিদি গান, সারি গান, শৈশবে মায়ের গাওয়া নানা গানের কলি ইত্যাদি।
২.৪ ‘অত বড়ো একজন শিল্পীর কাছে শিক্ষালাভ করেছি, আমার সৌভাগ্য। – কার স্মৃতিচারণায় কথক একথা বলেছেন?
উত্তরঃ রামকিঙ্কর বেইজ এর লেখা আত্মকথা গল্পের উদ্ধৃতাংশে লেখক রামকিঙ্কর বেইজ কলাভবনের অধ্যক্ষ নন্দলাল বসুর স্মৃতিচারনায় একথা বলেছেন।
২.৫ ‘খোকন অবাক হয়ে গেল।’ কোন কথা শুনে খোকন অবাক হলো?
উত্তরঃ বনফুল রচিত খোকনের প্রথম ছবি গল্পে, খোকনের বাবার চিত্রকর বন্ধু খোকনের আঁকা ছবিগুলি দেখে খোকনকে জিজ্ঞাসা করেন তার নিজের আঁকা ছবি কই সেসব ই তো নকল করা। চিত্রকরের বলা সেই কথা শুনেই খোকন অবাক হয়েছিল।
২.৬ ‘আপনি আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন’। – কোন কথার অবতারণাকে বক্তার ‘ঠাট্টা’ মনে হয়েছে?
উত্তরঃ এই বিশাল হ্রদের জল যদি মেঘ হয়ে যায়, সেই মেঘ থেকে অন্য জায়গায় বৃষ্টি হবে। একসঙ্গে হঠাৎ বৃষ্টি বেড়ে গেলে পৃথিবীর দারুণ কোনো ক্ষতি হয়ে যাবে না!’ কী আর হবে! সাইবেরিয়ায় বড়জোর এক ইঞ্চি বেশি বরফ জমবে! তখন অসীমা হেসে ফেলে বলল, ‘আপনি আমার সঙ্গে ঠাট্টা করছেন।’
২.৭ জেমস এইচ. কাজিন্স কে ছিলেন?
উত্তরঃ ১৯১১ খ্রিস্টাব্দের পরবর্তী সময় অর্থাৎ ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি দক্ষিণ ভারত পরিক্রমা বেরিয়েছিলেন। সেখানে “থিয়সফিক্যাল কলেজ” এর অধ্যক্ষ এবং রবীন্দ্রনাথের বন্ধু ছিলেন জেমস এইচ. কাজিনস।
২.৮ ‘এ ছবি আমি পরেও দেখেছি। কোন্ দৃশ্যবর্ণনা প্রসঙ্গে একথা এসেছে?
উত্তরঃ মুখ ভর্তি পান নিয়ে গলায় বাঁধা হারমোনিয়াম বাজাতে বাজাতে কাজী নজরুল গাইলে- এখানে এই দৃশ্যপটের কথা বলা হয়েছে।
২.৯ ‘তাদের রাজত্ব হের অক্ষুণ্ণ কেমন? কাদের রাজত্ব কেন অক্ষুণ্ণ রয়েছে বলে কবি মনে করেন?
উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি কামিনী রায় প্রণীত স্মৃতিচিহ্ন নামাঙ্কিত কবিতায় যারা মনে করে বিশাল অট্টালিকা তৈরীর মধ্যে দিয়ে নিজেদের নাম এই ধরণীর বুকে রেখে যাবেন, তারা ভুল করেছেন। কেননা আর্থিক সমৃদ্ধির কারণে কোন মানুষ পৃথিবীতে নিজের নাম স্থায়ী করে রাখবেন এটা আদৌ সম্ভব নয়। তাই তাদের রাজত্ব অক্ষুন্ন থাকবে না ।
২.১০ নীরব এখানে অমর কিষাণপাড়া। – কিষাণপাড়াকে ‘অমর’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তরঃ উদ্ধৃত কবিতাংশটি গৃহীত হয়েছে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য প্রণীত চিরদিনের কিষাণপাড়ার প্রকৃতি এবং মানুষের জীবন শান্ত। কোনোরকম ব্যস্ততা সেখানে নেই,নেই কোন কোলাহল। দুর্ভিক্ষের পরেও কিষাণপাড়ায় মানুষ আবার কাজের মধ্য দিয়ে জেগে ওঠে। নিজ নিজ পেশায় কাজ করে চলে। কোনোরকম ব্যস্ততা সেখানে নেই,নেই কোন কোলাহল। দুর্ভিক্ষের পরেও কিষাণপাড়ায় মানুষ আবার কাজের মধ্য দিয়ে জেগে ওঠে। নিজ নিজ পেশায় কাজ করে চলে। দুর্ভিক্ষের হতাশা বা বিপন্নতা এখানে জীবনকে থামিয়ে দিতে পারে না। তাই কিষাণপাড়াকে কবি অমর বলেছেন।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৩. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো : ৫ x ২ = ১০
৩.১ ‘জীবন হবে পদ্যময়’- জীবন কীভাবে পদ্যময় হয়ে উঠবে বলে কবি মনে করেন?
উত্তরঃ বিখ্যাত কবি অজিত দত্তের ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার কবি সমগ্র কবিতাতেই ছন্দের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন। কবির মতে পরিবেশ অহরহই ঘটে চলেছে কোনো না কোনো ঘটনা। কোন টি প্রাকৃতিক আবার কোনোটি যান্ত্রিক। কিন্তু প্রতিটি ঘটনারই রয়েছে নির্দিষ্ট ছন্দ। সঠিকভাবে আমরা মনোনিবেশ করতে পারি না তাই আমাদের জীবনে প্রকৃত আনন্দ থাকে না। একাগ্রচিত্তে কান পেতে পরিবেশের ছন্দ বুঝতে পারলে কবির মতে আমাদের জীবনটা আনন্দে পরিপূর্ণ অর্থাৎ পদ্যময় হয়ে উঠবে।
৩.২ ‘কুতুব মিনারের কথা’ রচনাংশ অনুসরণে কুতুব মিনারের নির্মাণ শৈলীর বিশিষ্টতা আলোচনা করো।
উত্তরঃ কুতুবমিনার এর পূর্ববর্তী কালীন অন্য কোন মিনারে নিদর্শন শুধুই এদেশে না ইরান তুরানেও নেই। এটি সম্রাট কুতুবউদ্দিন আইবেক নির্মিত এক বিজয় স্তম্ভ। কুতুব মিনার পাঁচতলার নির্মাণ। প্রথম তলায় আছে বাঁশি ও কোণ এর নকশা। দ্বিতীয় তলায় আছে শুধু বাঁশি আর তৃতীয় তলায় শুধু কোনের নকশা। চতুর্থ ও পঞ্চম তলা তে কি ছিল তা জানা সম্ভব নয় কারণ তা বজ্রাঘাতে ভেঙে গিয়েছিল। মিনারটির গায়ে কারুকার্য অতি অদ্ভুত। সমস্ত মিনার থেকে কোমর বন্ধন এর মতো ঘিরে রয়েছে সারি সাবি লতাপাতা ফলের মালা এবং চক্রের নকশা আর দেয়ালে আরবি লেখার সারি। গোটা মিনারটির পরিকল্পনা মুসলমানদের আর যাবতীয় কারুকাজ রয়েছে হিন্দুদের।
৪. নির্দেশ অনুসারে উত্তর দাও : ১×৫ = ৫
৪.১ ‘খাটি দেশি শব্দ’ বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ বাংলা ভাষাভাষীদের ভূখন্ডে অনেক আদিকাল থেকে যারা বাস করতো, সেইসব আদিবাসীদের ভাষায় যে সব শব্দ বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সে সব শব্দকে বলা হয় খাঁটি দেশি শব্দ।
৪.২ ‘তদ্ভব শব্দ’ কীভাবে গড়ে উঠেছে?
উত্তরঃ বাংলা ভাষা গঠনের সময় প্রাকৃত বা অপভ্রংশ থেকে যে সব শব্দ পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছিল, সেগুলোকেই বলা হয় তদ্ভব শব্দ। তদ্ভব শব্দের মূল অবশ্যই সংস্কৃত ভাষায় থাকতে হবে। অর্থাৎ যে সব শব্দ সংস্কৃত থেকে পরিবর্তিত হয়ে প্রাকৃত বা অপভ্রংশে ব্যবহৃত হয়েছিলো, পরে আবার প্রাকৃত থেকে পরিবর্তিত হয়ে বাংলায় গৃহীত হয়েছে, সেগুলোকেই বলা হয় তদ্ভব শব্দ। এভাবেই তদ্ভব শব্দ গড়ে উঠেছে।
৪.৩ অর্ধ-তৎসম বা ভগ্ন-তৎসম শব্দের দু’টি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ কুৎসিত > কুচ্ছিত, গৃহিণী > গিন্নী, জ্যোৎস্না > জ্যোছনা
৪.৪ ‘বাঙালি পদবির ইংরেজি ধরনের উচ্চারণে হ্রস্বস্বরচিহ্ন হবে।” – উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ চ্যাটার্জি ( চ্যাটার্জী দীর্ঘকার হবে না)
৪.৫ তদ্ভব ও অর্ধ-তৎসম শব্দের পার্থক্য একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।
উত্তরঃ বেশ কিছু সংস্কৃত শব্দ প্রাকৃত ও অপভ্রংশের মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে বা রূপান্তরিত হয়ে বাংলা ভাষায় এসেছে তাদেরকে বলা হয় তদ্ভব শব্দ। যেমন হস্ত > হত্থ > হাত
অপরদিকে, অর্ধতৎসম মানে আধা সংস্কৃত। তৎসম শব্দ থেকে বিকৃত উচ্চারণের ফলে অর্ধতৎসম শব্দ উৎপন্ন হয়ে থাকে। অর্ধতৎসম শব্দের উদাহরণ : জ্যোৎস্না > জোছনা, শ্রাদ্ধ > ছেরাদ্দ
Model Activity Task Class 7 Part 8
৫. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ১×৫ = ৫
৫.১ ‘ঋ, র, য এই তিন বর্ণের পরের শব্দের মধ্যে ন > ণ হয়। — প্রতিক্ষেত্রে একটি করে উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ ঋণ, বর্ণ, স্মরণ, বরণ, তৃণ, 1 রণ, বরণ, তৃণ, শীর্ণ , ঘৃণা ইত্যাদি |
৫.২ ‘পিতৃ ও মাতৃ শব্দের সঙ্গে স্বস্ শব্দের যোগ হলে স্বস্ শব্দের প্রথম স্ হয় য’। • উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ মাতুঃষ্বাসা বা মাতৃষ্বাসা [ মাতুঃ + স্বস্, মাতৃ + স্বস্ ] – এর বাংলা অর্থ হলো– মায়ের ভগিনি , মাসি |
পিতৃম্বাসা( পিতৃ + স্বস্)- এর বাংলা অর্থ হলো- বাবার ভাই- কাকু, জেঠু।
৫.৩ ভাবপ্রকাশক ধ্বন্যাত্মক শব্দের প্রয়োগে একটি বাক্য রচনা করো।
উত্তরঃ কনকনে শীত আমি একদম পছন্দ করি না। (এখানে কনকনে হলো ভাবপ্রকাশ ধন্যাত্মক শব্দ)।
৫.৪ শূন্যস্থান পূরণ করো : ________ > তিত >তেতো।
উত্তরঃ তিক্ত
৫.৫ বানান সংশোধন করো : পূরষ্কার
উত্তরঃ পূরষ্কার >পুরস্কার
৬. পত্র রচনা করো : ৫
তোমাদের অঞ্চলে একটি পাঠাগার স্থাপনের অনুরোধ জানিয়ে ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের কাছে একটি আবেদনপত্র লেখো।
উত্তরঃ
মাননীয়,
ব্লক উন্নয়ন আধিকারিক
গ্রাম- তেতুলিয়া
পোস্ট- কর্ণমাধভপুর
পিন নং- ৭০০১১০
বিষয়: – আমাদের অঞ্চলে পাঠাগার স্থাপনের আবেদন
মহাশয়/ মহাশয়া,
আমরা উত্তর ২৪ পরগনা জেলার তেতুলিয়া গ্রামের অধিবাসীবৃন্দ। আমাদের গ্রামে বর্তমানে বেশ কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি লাভ করেছে। এই গ্রামে সম্প্রতি একটি বিদ্যালয় ও কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ফলে গ্রামের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে। তাই প্রয়োজন বাড়ছে পাঠাগারের। আমাদের গ্রামে বর্তমানে কোন পাঠাগার নেই। তাই বইয়ের সন্ধানে ছেলেমেয়েদের শহরে যেতে হচ্ছে। এতে সময় যেমন নষ্ট হচ্ছে সেই রকম পড়াশোনার মান উন্নয়নেও বাধার সৃষ্টি হচ্ছে। তাছাড়া পড়াশোনার বাইরে অন্যান্য বই পড়ার সুযোগ হচ্ছে না।
তাই আপনার কাছে আমাদের একান্ত অনুরোধ এই যে, আপনি যদি অবিলম্বে আমাদের গ্রামে একটি পাঠাগার স্থাপন করেন। তাহলে আমরা বাধিত থাকব।
স্থান- তেতুলিয়া নমস্কারান্তে,
তারিখ – ২০.০৫.২১ নবেন্দু বাগ
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8 English
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 ইংলিশ
SECTION A: READING COMPREHENSION
1. Read the following passage and answer the questions given below:
We would find a hammer for him, and then he would have lost sight of the mark he had made on the wall, where the nail was to go in. Each of us had to get up on the chair beside him, and see if we could find it. We would each discover it in a new place, and he would call us all fools.
Trying to reach a point three inches beyond what was possible for him to reach, the string would slip, and down he would slide on to the piano.
A. Rearrange the following sentences: 1 × 5 = 5
i. Each of us would discover a new place.
Ans: 4
ii. The hammer was found.
Ans: 1
iii. He fell on to the piano.
Ans: 5
iv. Everyone has to get up on the chair beside him.
Ans: 3
v. Uncle Podger would lose sight of the mark.
Ans: 2
B. Answer the following questions: 2 × 3 = 6
(a) Why was it necessary for each of them to get up on the chair beside him?
Ans: It was necessary for each of them to get up on the chair beside him to find the mark that uncle podger had made on the wall.
(b) Why did Uncle consider each of them to be fools?
Ans: Uncle considered each of them to be fools because they would discover the mark in different places.
(c) How did Uncle Podger fall on the piano?
Ans: Traying to reach a point three inches beyond what was possible for him to reach, the string slipped and uncle podger fell on the piano.
2. Read the passage carefully and answer the questions that follow:
You know of course that our earth is very, very old millions and millions of years old. And for a long long time there were no men or women living in it, before the men came there were only animals, and before the animals there was a time when no kind of life existed on the earth. It is difficult to imagine this world of ours which is so full today of all kinds of animals and men, to be without them. But scientists and those who have studied and thought a great a deal about these matters tell us that there was a time when the earth was too hot for any living being to live on it.
Answer the following questions in complete sentences: 2 × 3 = 6
(i) How old is the earth?
Ans: The Earth millions and millions of years old.
(ii) Describe the earth before man existed.
Ans: Before the men came there were only animals, and before the animals there was a time when no kind of life existed on the earth.
(iii) Why was there no life on earth?
Ans: there was a time when the earth was too hot for any living being to live on it.
SECTION B: GRAMMAR AND VOCABULARY
3. Underline the nominal compounds in the following sentences: 1 × 4 = 4
(a) Since it is raining, you should wear the raincoat.
Ans: raincoat
(b) Do you know how to use the washing machine?
Ans: washing machine
(c) Never waste drinking water.
Ans: drinking water
(d) There is not a single oil pump in our area.
Ans: oil pump
4. Select the correct homophone from the brackets and fill in the blanks: 1 × 4 = 4
(a) Akbar, the great Mughal emperor, ___________ for forty-nine years. (reined/reigned)
Ans: reigned
(b) Anamika loves to have___________. (curd/card)
Ans: curd
(c) Sania is too ___________ to move out of doors. (week/weak)
Ans: weak
(d) Do you like to watch the TV ____________? (cereals/serials)
Ans: serials
5. Do as directed: 1 × 5 = 5
(i) The cheetah is the fastest animal. (Use Positive degree of the adjective)
Ans: No other animal is as fast as the Cheetah.
(ii) Very few queens were as powerful as Elizabeth I. (Use Superlative degree)
Ans: Elizabeth I was one of the most powerful queens.
(iii) No other girl of our school is so pretty as Tania. (Use Comparative degree)
Ans: Tania is preetier than any other girl of our school.
(iv) His application was rejected. (Replace the underlined word with its antonym)
Ans: His application was accepted.
(v) Don’t eat the rotten apples. (Identify the participial adjective)
Ans: Rotten
6. Match column A with column B: 1 × 6 = 6
A | B |
(i) Philatelist | An artist who makes sculptors |
(ii) Atheist | One who has the negative outlook in life |
(iii) Sculptor | A place where bees are kept |
(iv) Apiary | Certain to happen |
(v) Pessimist | One who collects stamps |
(vi) Inevitable | One who does not believe in the existence of God |
Ans:
A | B |
(i) Philatelist | One who collects stamps |
(ii) Atheist | One who does not believe in the existence of God |
(iii) Sculptor | An artist who makes sculptors |
(iv) Apiary | A place where bees are kept |
(v) Pessimist | One who has the negative outlook in life |
(vi) Inevitable | Certain to happen |
SECTION C: WRITING
7. Suppose your cousin has never been to your village. Write a letter (in about 70 words) to him/her describing your village and inviting him/her to visit your village. 7
Ans:
Ghola bazar,
Sodepur
Kolkata: 700111
Dear Rupsa,
If you haven’t had any plan for the coming vacation, why don’t you visit our Village? It is a beautiful village beside a river. It would be a pleasant relief from the dust, smoke and loud noises of the city. Here is no crowd, no maddening din so hurry nor any terror of traffic. It is a place of peace.
Here you have an open vies of the village, gentle breeze over the waving green fields and the rippling of the river. Here you hear various birds singing sweetly in the trees. You are beneath the clear blue sky, very close to the sounds and sights of nature. You find here calmness and happiness on the faces of the people. Do come and enjoy.
Please let me know the date when you are coming. I shall receive you at the station. Tell, you are willing.
Yours ever,
Dipika Bose
Name: Rupsa Roy
C/O: Paresh Roy
Address: Nager Bazar, Dumdum
8. Write the summary of the given passage: 7
The constable came. He took me by the hand and pushed me out. My luggage was also taken out. I refused to go to the other compartment and the train steamed away. I went and sat in the waiting room, keeping my hand-bag with me, leaving the other luggage where it was. The railway authorities had taken charge of it.
Ans: The constable pushed the passenger out of the compartment along with his luggage. After refusing to change the compartment, he sat in the waiting room with his hand bag. The Railway authorities took the charge of other luggage.
Model Activity Task Class 7 Part 8 History
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও ইতিহাস
১. ‘ক’ স্তম্ভের সাথে ‘খ’ স্তম্ভ মেলাও : ১ x ৪ = ৪
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
১.১ খলিফার অনুমোদন ১.২ সিজদা ও পাইবস ১.৩ বাজারদর নিয়ন্ত্রণ ১.৪ আমুক্তমাল্যদ | (ক) গিয়াসউদ্দিন বলবন (খ) কৃষুদেব রায় (গ) ইলতুৎমিশ (ঘ) আলাউদ্দিন খলজি |
উত্তরঃ
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
১.১ খলিফার অনুমোদন ১.২ সিজদা ও পাইবস ১.৩ বাজারদর নিয়ন্ত্রণ ১.৪ আমুক্তমাল্যদ | (গ) ইলতুৎমিশ (ক) গিয়াসউদ্দিন বলবন (ঘ) আলাউদ্দিন খলজি (খ) কৃষুদেব রায় |
২. বেমানান শব্দটির নিচে দাগ দাওঃ ১ x ৪ = ৪
২.১ বিজয়ালয়, দন্তিদুর্গ, প্রথম রাজরাজ, প্রথম রাজেন্দ্র
উত্তরঃ দন্তিদুর্গ
২.২ বরেন্দ্র, হরিকেল, কনৌজ, গৌড়
উত্তরঃ কনৌজ
২.৩ হলায়ুধ, জয়দেব, গোবর্ধন, উমাপতিধর
উত্তরঃ গোবর্ধন
২.৪ প্রতাপাদিত্য, কেদার রায়, ইশা খান, বৈরম খান
উত্তরঃ বৈরম খান
Model Activity Task Class 7 Part 8
৩. শূন্যস্থান পূরণ করো : ১ x ৪ = ৪
৩.১ বন্দেগান-ই চিহলগানির সদস্য ছিলেন সুলতান __________________ ।
উত্তরঃ গিয়াসউদ্দিন বলবন
৩.২ বাংলার প্রথম স্বাধীন সুলতান ছিলেন ___________________ ।
উত্তরঃ সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহ
৩.৩ পোর্তুগিজ পর্যটক __________________ বিজয়নগর পরিভ্রমন করেন।
উত্তরঃ পেজ
৩.৪ বিজয়নগর পরাজিত হয়েছিল ___________________ যুদ্ধে।
উত্তরঃ ১৫৬৫ খ্রিঃ তালিকোটার
৪. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো : ১ x ৪ = ৪
৪.১ ‘দাগ’ ও ‘হুলিয়া’ ব্যবস্থা চালু রাখেন শেরশাহ।
উত্তরঃ সত্য
৪.২ ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দে হলদিঘাটির যুদ্ধে আকবর রানা প্রতাপকে পরাজিত করেছিলেন।
উত্তরঃ সত্য
৪.৩ মনসবদারি ও জায়গিরদারি ব্যবস্থা বংশানুক্রমিক ছিল।
উত্তরঃ মিথ্যা
8.8 রাজিয়া তার মুদ্রায় নিজেকে ‘সুলতান’ বলে দাবি করেছেন।
উত্তরঃ সত্য
Model Activity Task Class 7 Part 8
৫. দুই-তিনটি বাক্যে উত্তর দাও : ২ x ২ = ৪
৫.১ ‘দীন-ই ইলাহি’ কী?
উত্তরঃ দীন-ই-ইলাহি হল সম্রাট আকবর প্রবর্তিত একটি সম্পূর্ণ নতুন ধর্মীয় মতাদর্শ। অন্যান্য ধর্মের সারবস্তু নিয়ে তিনি এই ধর্ম গড়ে তুলেছিলেন দীন-ই-ইলাহি এর অর্থ হলো ঈশ্বরের প্রতি বিশ্বাস 1582 খ্রিস্টাব্দে আকবর তার বিখ্যাত দীন-ই-ইলাহি মতবাদ ঘোষণা করেছিলেন।আবুল ফজল ও বদাউনি, এই ধর্মমতকে তৌহিদ – ই – ইলাহি বা ‘স্বর্গীয় একেশ্বরবাদ’ বলে উল্লেখ করেছেন।
৫.২ ‘মনসব’ কী?
উত্তরঃ আকবর সামরিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন করেন। সেটি ছিল তার মনসবদারি ব্যাবস্থা। আকবরের শাসনব্যাবস্থায় প্রশাসনিক পদগুলিকে বলা হতো মনসব।
৬. চার-পাঁচটি বাক্যে উত্তর দাও : ৩ x ৫ = ১৫
৬.১ পাল-সেন যুগে কেমন ভাবে কর আদায় করা হত।
উত্তরঃ ভূমিকা : পাল ও সেনযুগে রাজারা বিভিন্ন ধরনের কর সংগ্রহ করতেন।
ক. কৃষি কর : রাজারা উৎপন্ন ফসলের এক-ষষ্ঠাংশ (১/৬ ভাগ) কৃষকদের কাছ থেকে কর নিতেন। তাঁরা নিজেদের ভোগের জন্য ফুল, ফল, কাঠ ও প্রজাদের কাছ থেকে কর হিসাবে আদায় করতেন।
খ. বাণিজ্য কর : বণিকরা তাদের ব্যাবসাবাণিজ্য করার জন্য রাজাকে কর দিত।
গ. অন্যান্য কর : এছাড়াও প্রজারা নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য রাজাকে কর দিত। সমগ্র গ্রামের উপরেও কর দিতে হতো গ্রামবাসীদের। হাট ও খেয়াঘাটের উপরে কর চাপানো হতো।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৬.২ সেন রাজারা কি সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন?
উত্তরঃ বাংলার সেন বংশের রাজা লক্ষ্মণ সেন ছিলেন সাহিত্যানুরাগী। অনেক কবি ও সাহিত্যিক তাঁর রাজসভা অলংকৃত করতেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন –
(১) কবি জয়দেব : লক্ষণ সেনের সভাপতি জয়দেব ছিলেন বিখ্যাত সাহিত্যিক। তাঁর রচিত কাব্যের নাম হলো “গীতগোবিন্দ”। এই কাব্যের বিষয় ছিল রাধাকৃষ্ণের প্রেমের কাহিনি।
(২) ধোয়ী : তাঁর রাজসভার আর এক কবি ধোয়ী লিখেছিলেন ‘পবনদূত” কাব্য।
(৩) পঞ্চরত্ন : জয়দেব ও ধোয়ীসহ আরও তিনজন গোবর্ধন, উনাপতি ধর এবং শরণ লক্ষণ সেনের সভা অলংকৃত করেছিলেন। এই পাঁচজন কবিকে একত্রে “পঞ্চরত্ন” বলা হয়।
(৪) এছাড়াও লক্ষণ সেনের মন্ত্রী হলায়ুধ বৈদিক নিয়ম বিষ “ব্রাহ্মণ সর্বস্ব” নামে একটি বই লিখেছিলেন। লক্ষণ সেন নিজেও পিতার অসমাপ্ত “অদ্ভুতসাগর” বইটি সমাপ্ত করেন।
৬.৩ ইকতা ব্যবস্থা কী?
উত্তরঃ নির্দিষ্ট অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারীরা সুলতানের নির্দেশে রাজস্ব আদায় করার অধিকার পেতেন। পরবর্তীকালে সাম্রাজ্যের আয়তন বেড়ে গেলে সুলতানরা যে সব রাজ্য জয় করতেন, সেই রাজ্যগুলির দায়িত্ব এক একজন সামরিক নেতার উপর দিতেন। এই রাজ্যগুলিকে এক একটি প্রদেশে ধরে নেওয়া হত, এগুলিকে বলা হত ইকতা। ইকতার দায়িত্বে যিনি থাকতেন তাকে বলা হত ইকতাদার।
৬.৪ খলজি বিপ্লব বলতে কী বোঝ?
উত্তরঃ ১২৯০ খ্রিস্টাব্দে জালালউদ্দিন ফিরোজ খলজি বলবনের বংশধরদের ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিয়ে সুলতান হন। এই ঘটনাকে ‘খলজি বিপ্লব’ বলা হয়। এর ফলে তুর্কি অভিজাতদের ক্ষমতা চলে যায়। তার বদলে খলজি তুর্কি ও হিন্দুস্তানিদের ক্ষমতা বেড়ে গিয়েছিল।
৬.৫ ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ দীর্ঘ রক্ত ও অর্থক্ষয়ী যুদ্ধের পরেও মারাঠা রাজ শিবাজিকে স্বাধীন রাজা বলে মেনে নিতে হয়েছিল। এর ফলে মোগলদের অনেক আর্থিক ক্ষতি হল, একেই দাক্ষিণাত্য ক্ষত বলে । ঔরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোঘল সাম্রাজ্যের পতনে এই ‘দাক্ষিণাত্য ক্ষত’ অনেকাংশেই দায়ী ছিল।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৭. আট-দশটি বাক্যে উত্তর দাও : ৫ x ৩ = ১৫
৭.১ বখতিয়ার খলজির বাংলা আক্রমণের পর বাংলাতে কি কি পরিবর্তন ঘটেছিল?
উত্তরঃ বখতিয়ার খলজি যার সম্পূর্ণ নাম হল ইখতিয়ার উদ্দিন মহম্মদ বখতিয়ার খলজি। ১২০৮ সালে মাত্র ১৭ জন অশ্ব আরোহী সেনা নিয়ে নদীয়ার রাজা লক্ষণ সেনকে পরাজিত করেন। নদীয়া জয়লাভের পর তিনি সেখানে মুসলিম শাসন সাম্রাজ্য স্থাপন করেন। বখতিয়ার খলজি তিনদিন যাবৎ নদীয়া লুটপাট করেন। লক্ষণ সেনের বিপুল ধন-সম্পদ দখল করেন। এমনটি ভৃত্যবর্গ ও হস্তী তার হস্তগত হয়। প্রায় বিনা যুদ্ধেই বখতিয়ার খলজি বাংলার একাংশ অর্থাৎ নদীয়া দখল করেন। এরপর বখতিয়ার খলজি নদীয়া ছেড়ে লখনৌতি দখল করেন। সমকালীন ঐতিহাসিকরা নিজের রাজধানী স্থাপন করেন।
সমকালীন ঐতিহাসিকরা এই রাজ্যের নাম লখনৌতি উল্লেখ করেন। নব প্রতিষ্ঠিত রাজ্যে তিনি সুশাসনে ব্যবস্থা করেন। তার সাথে অত্তিয়াপের সময় ও পরবর্তী কালে যে সমস্ত তুর্কী মুসলমানরা বসবাসের জন্য সেখানে আসেন তাদের জন্য মসজিদ, মাদ্রাজা ও খানকাহ নির্মান করেন । তিনি জানতেন শুধুমাত্র সামরিক শক্তির উপর একটি রাজ্যে প্রতিরক্ষা নির্ভর করেন । পরিপূর্ণ শান্তির জন্য চাই অভ্যন্তরীন শৃঙ্খলা । আর তাই তার প্রতিষ্টিত মুসলিম রাজ্যের স্থায়ীত্বে সুষ্ট মুসলিম সমাজ গঠন করার প্রয়াস করেন। সেই জন্য তিনি কয়েকটি ভাগে ভাগ করে সেনাপতিদের তার রাজ্য শাসন ভার দিয়েছিলেন।
এদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন মর্দান খলজি বরসৌলে হুসাম উদ্দিন ইতজ খলজি গঙ্গাতবীর। বখতিয়ার খলজি বৌদ্ধ ও হিন্দুদের কাছে শুধু মাত্র একজন খুনী লুটেরা ছিল কিন্তু মুসলমানদের কাছে তিনি ছিলেন একজন বীর যোদ্ধা। তবে একথা সত্য যে ইতিহাসের একটি অংশের শেষ তার হাত ধরে শুরু হয়েছিল আবার অন্য একটি অংশের সূচনা ও হাত ধরে হয়েছিল। তার আমলে ব্যাপক পরিমান মানুষ মুসলিম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছিল। বাংলাদেশের খ্যাতনামা কবি আল মাহমুত তার ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’ কাব্যগ্রন্থে বখতিয়ারের প্রসংশা করেছেন। একজন বীর চরিত্র হিসাবে। ১২০৬ সালে মানসিক ও শারীরিক ভাবে বিপর্যত হয়ে তিনি মারাযান।
৭.২ কৃষ্ণদেব রায়কে কেন বিজয়নগরের শ্রেষ্ঠ শাসক বলা হয় ?
উত্তরঃ তুলুভ বংশের বিজয়নগরের বিখ্যাত শাসক ছিলেন কৃষ্ণদেব রায়। তাঁকে শ্রেষ্ঠ শাসক বলার কারণগুলি হলো –
(i) তাঁর রাজত্বকালে বিজয়নগরের গৌরব সবচেয়ে বেড়েছিল এবং রাজ্যের সীমানাও বহুদূর বিস্তৃত হয়েছিল।
(ii) তিনি অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসার ঘটিয়েছিলেন।
(iii) এছাড়াও শিল্প, সাহিত্য, সংগীত এবং দর্শনশাস্ত্রের উন্নতি তাঁর সময়ে লক্ষ করা যায়। কৃষ্ণদেব রায় নিজেও একজন সাহিত্যিক ছিলেন। তেলেগু ভাষায় লেখা আমুক্তমাল্যদ গ্রন্থে তিনি রাজার কর্তব্যের কথা লিখেছেন।
(iv) পর্তুগিজ পর্যটক পেজ রাজা কৃষ্ণদেব রায়ের প্রশংসা করে বলেছেন, “রাজাদের মধ্যে তিনি সর্বাপেক্ষা পন্ডিত এবং সর্বোত্তম একজন মহান শাসক এবং সুবিচারক, সাহসী ও সর্বগুণান্বিত।”
৭.৩ শেরশাহের যে-কোনো দুটি প্রশাসনিক সংস্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।
উত্তরঃ ভূমিকা : সম্রাট শের শাহ ছিলেন বিজেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ, আর শাসক হিসেবে শ্রেষ্ঠতম। দিল্লির শাসক হিসেবে তিনি মাত্র ৫ বছর (১৫৪০-১৫৪৫ খ্রি.) রাজত্ব করেছিলেন। কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যেই শাসনব্যবস্থার সর্বত্র তিনি কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছিলেন। তাঁর শাসনব্যবস্থার মধ্যে অনেক মানবিক চিন্তার পরিচয় পাওয়া যায়।
শের শাহের প্রশাসনিক সংস্কার :
i) ভূমিরাজস্ব : ভূমিরাজস্ব ব্যবস্থার ক্ষেত্রে শের শাহ অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি পাট্টা’ ও ‘কবুলিয়ত’’ ব্যবস্থা চালু করেন। শের শাহ কৃষককে কৃষকের নাম, জমিতে কৃষকের অধিকার এবং তাকে কত রাজস্ব দিতে হবে তা লিখে যে দলিল দিতেন,তাকে পাট্টা বলা হত। পাট্টাপ্রাপ্ত কৃষকরা রাজস্ব দেওয়ার কথা স্বীকার বা কবুল করে সরকারকে যে দলিল সই করে দিত, তাকে কবুলিয়ত বলা হত।
ii) যোগাযোগ ব্যবস্থা : যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ ও প্রশস্ত রাজপথ নির্মাণ শের শাহের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি। তিনি পূর্ববঙ্গের সোনারগাঁ থেকে পেশোয়ার পর্যন্ত ১৪০০ মাইল দীর্ঘ পথ নির্মাণ করেন, যা সড়ক-ই আজমস’ বা গ্র্যান্ড ট্রাঙ্ক রোড বা জি টি রোড নামে পরিচিত। তিনি আগ্রা থেকে বুরহানপুর ও আগ্রা থেকে যোধপুর পর্যন্ত রাস্তা নির্মাণ করেন। তিনি পথিক ও বণিকদের সুবিধার জন্য রাস্তার ধারে ধারে অনেক সরাইখানা নির্মাণ করেছিলেন। তিনিই প্রথম ঘোড়ার পিঠে ডাক আদানপ্রদানের ব্যবস্থা করেন।
উপসংহার : মধ্যযুগে মাত্র পাঁচ বছর রাজত্ব করে শের শাহ উন্নত শাসনকাঠামো রচনা করেন। তাই তিনি আজও ভারত ইতিহাসে স্মরনীয় হয়ে আছেন।
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8 Geography
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও ভূগোল
১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো : ১×৯ = ৯
১.১ সূর্যের উত্তরায়নের সময়কাল
ক) ২১শে জুন থেকে ২২ শে ডিসেম্বর
খ) ২৩শে সেপ্টেম্বর থেকে ২১ শে মার্চ
গ) ২২শে ডিসেম্বর থেকে ২১ শে জুন
ঘ) ২১শে মার্চ থেকে ২৩ শে সেপ্টেম্বর
উত্তরঃ গ) ২২শে ডিসেম্বর থেকে ২১ শে জুন
১.২ কোনো মানচিত্রে সচাপরেখাগুলি খুব কাছাকাছি অবস্থান করলে সেখানে –
ক) বায়ুর চাপ বেশি হয়
খ) বায়ুর চাপের পার্থক্য বেশি হয়
গ) বায়ুর চাপ কম হয়
ঘ) বায়ুর চাপের পার্থক্য কম হয়
উত্তরঃ খ) বায়ুর চাপের পার্থক্য বেশি হয়
Model Activity Task Class 7 Part 8
১.৩ টোকিও ইয়োকোহামা শিল্পাঞ্চলের উন্নতির অন্যতম প্রধান কারণ হলো
ক) খনিজ ও শক্তি সম্পদের সহজলভ্যতা
খ) স্বল্প জনঘনত্ব
গ) উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রম
ঘ) সমুদ্র থেকে দূরবর্তী স্থানে অবস্থান
উত্তরঃ গ) উন্নত প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রম
১.৪ ভূভাগ ভাঁজ খেয়ে উপরের দিকে উঠে যে পর্বত সৃষ্টি করে তার উদাহরণ হলো
ক) সাতপুরা
খ) ভোজ
গ) কিলিমাঞ্জারো
ঘ) হিমালয়
উত্তরঃ ঘ) হিমালয়
১.৫ ঠিক জোড়াটি নির্বাচন করো
ক) নদীর উচ্চপ্রবাহ – ভূমির ঢাল কম
খ) নদীর উচ্চপ্রবাহ -নদীর প্রধান কাজ ক্ষয়
গ) নদীর নিম্নপ্রবাহ – ভূমির ঢাল বেশি
ঘ) নদীর নিম্নপ্রবাহ – নদীর প্রধান কাজ বহন
উত্তরঃ খ) নদীর উচ্চপ্রবাহ -নদীর প্রধান কাজ ক্ষয়
১.৬ আফ্রিকা মহাদেশের মাঝ বরাবর পূর্ব-পশ্চিমে বিস্তৃত কাল্পনিক রেখাটি হলো
ক) কর্কটক্রান্তি রেখা
খ) মকরক্রান্তি রেখা
গ) মূলমধ্যরেখা
ঘ) বিষুবরেখা
উত্তরঃ ঘ) বিষুবরেখা
১.৭ ‘পৃথিবীর ছাদ’ যে মালভূমিকে বলা হয় সেটি হলো
ক) ছোটোনাগপুর মালভূমি
খ) মালব মালভূমি
গ) পামীর মালভূমি
ঘ) লাদাখ মালভূমি
উত্তরঃ গ) পামীর মালভূমি
Model Activity Task Class 7 Part 8
১.৮ নদীর উচ্চ প্রবাহে ‘।‘ আকৃতির উপত্যকা সৃষ্টির অন্যতম প্রধান কারণ হলো-
ক) ভূমির ঢাল কম থাকা
খ) উপনদীর সংখ্যা বেশি থাকা
গ) নদীর নিম্নক্ষয়ের ক্ষমতা বেশি হওয়া
ঘ) নদীর পার্শ্বক্ষয়ের ক্ষমতা বেশি হওয়া
উত্তরঃ গ) নদীর নিম্নক্ষয়ের ক্ষমতা বেশি হওয়া
১.৯ যে রুপান্তরিত শিলা বিভিন্ন সৌধ নির্মাণে কাজে লাগে তা হলো
ক) চুনাপাথর
খ) কাদাপাথর
গ) ব্যাসল্ট
ঘ) মার্বেল
উত্তরঃ ঘ) মার্বেল
Model Activity Task Class 7 Part 8
২. শূন্যস্থান পূরণ করো : ১×৩ = ৩
২.১ নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে অক্ষরেখার পরিধি ক্রমশ __________________ থাকে।
উত্তরঃ কমতে
২.২ বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে গেলে বায়ুর চাপ ___________________পায় ।
উত্তরঃ বৃদ্ধি
২.৩ এশিয়া মহাদেশের একটি উত্তরবাহিনী নদী হলো ____________________ ।
উত্তরঃ লেনা
৩. বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখো: ১ × ৩ = ৩
৩.১ ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমির একটি উদাহরণ হলো ছোটনাগপুর মালভূমি।
উত্তরঃ ঠিক
৩.২ শীতল ও শুষ্ক জলবায়ুতে মাটি সৃষ্টি হতে বেশি সময় লাগে।
উত্তরঃ ঠিক
৩.৩ জুলাই মাসে উত্তর আফ্রিকায় যখন গ্রীষ্মকাল, দক্ষিণ আফ্রিকায় তখন শীতকাল।
উত্তরঃ ঠিক
৪. স্তম্ভ মেলাও : ১ × ৩ = ৩
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
8.১ ফুজিয়াম ৪.২ গ্রানাইট ৪.৩ মিয়েন্ডার | i) আগ্নেয় শিলা ii) নদীর মধ্যপ্রবাহ iii) আগ্নেয় পর্বত |
উত্তরঃ
‘ক’ স্তম্ভ | ‘খ’ স্তম্ভ |
8.১ ফুজিয়াম ৪.২ গ্রানাইট ৪.৩ মিয়েন্ডার | iii) আগ্নেয় পর্বত i) আগ্নেয় শিলা ii) নদীর মধ্যপ্রবাহ |
৫. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ ২ × ৪ = ৮
৫.১ কোন তারিখকে কর্কট সংক্রান্তি বলা হয় ও কেন?
উত্তরঃ ২১ শে জুন তারিখকে “কর্কট সংক্রান্তি” বলা হয়। কারণ ২১ শে জুন পৃথিবী নিজের কক্ষপথের এমন একটা জায়গায় আসে যে, উত্তর গোলার্ধে কর্কটক্রান্তি রেখার ওপর লম্বভাবে সূর্যরশ্মি পড়ে। এই দিন উত্তর গোলার্ধে সব থেকে বড় দিন আর দক্ষিণ গোলার্ধে সবথেকে ছোট দিন হয়। সুমেরুবৃত্তে 24 ঘন্টায় সূর্যকে দেখা যায় আর কুমেরু বৃত্তে ২৪ ঘন্টাই অন্ধকার থাকে। এজন্যই এই তারিখকে “কর্কট সংক্রান্তি” বলা হয়।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৫.২ অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার একটি করে বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।
উত্তরঃ অক্ষরেখার একটি বৈশিষ্ট্য :
অক্ষরেখা গুলি পৃথিবীকে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ঘিরে আছে
দ্রাঘিমা রেখার একটি বৈশিষ্ট্য :
সর্বাধিক দ্রাঘিমার মান 180°
৫.৩ সুউচ্চ হিমালয় পর্বত কীভাবে আমাদের দেশের জলবায়ুকে প্রভাবিত করে?
উত্তরঃ ভারতের উত্তরে ২৫০০ কিমি দীর্ঘ এবং গড়ে ৪০০০ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট ধনুক আকৃতির হিমালয় পর্বত ভারতের জলবায়ুকে বিভিন্ন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। যেমন- অধিক উচ্চতার কারনেই উপক্রান্তিয় অঞ্চলে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও হিমালয়ের জলবায়ু হয়েছে শীতল নাতিশীতোষ্ণ প্রকৃতির। হিমালয় পর্বত অবস্থানের কারণে শীতকালে মধ্য এশিয়ার অতি শীতল বায়ু ভারতে প্রবেশ করতে পারে না। হিমালয়ের দক্ষিণ ঢালে দখিন পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাধাপ্রাপ্ত হয়ে শৈলোৎক্ষেপ পদ্ধতিতে বৃষ্টিপাত ঘটায়। মৌসুমি বায়ুর উৎপত্তিতেও পরোক্ষভাবে হিমালয়ের প্রভাব রয়েছে।
৫.৪ ভূমির ঢাল ও উচ্চতার ভিত্তিতে মালভূমি ও সমভূমির পার্থক্য নিরূপণ করো।
উত্তরঃ
বিষয় | সমভূমি | মালভূমি |
উচ্চতা | সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে 300 মিটারের কম উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। | সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে 300 মিটারের অধিক উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। |
ঢাল | মৃদু ঢাল বিশিষ্ট হয়। | উপরি ভাগ সমতল কিন্তু পার্শ্ব দেশ খাড়া ঢাল যুক্ত হয়। |
৬. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ৩ × ৩ = ৯
৬.১ মেরু অঞ্চল ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর উন্নতার তারতম্য কীভাবে দুই অঞ্চলের বায়ুচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ বায়ুর উষ্ণতার পরিবর্তন হলে বায়ুর আয়তন ঘনত্বের পরিবর্তন হয়। যেমন – বায়ু উত্তপ্ত হলে বায়ুর অনুগুলির গতিবেগ বৃদ্ধি পায় এবং পরস্পর থেকে দূরে সরে যেতে থাকে। এভাবে উষ্ণ বায়ু হালকা হয়ে প্রসারিত হয় এবং উপরে উঠে যায় । বায়ুর ঘনত্ব কমে যায় অর্থাৎ নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ুতে অনুর সংখ্যাও কমে যায় এবং বায়ুচাপ কমে যায়। বায়ু শীতল হলে সংকুচিত হয় এবং বায়ুর ঘনত্ব বেড়ে যায় । তাই বায়ুর চাপও বেড়ে যায়। এ কারণেই শীতল মেরু অঞ্চলে বায়ুর চাপ বেশী এবং উষ্ণ নিরক্ষীয় অঞ্চলে বায়ুর চাপ কম হয় ।
৬.২ মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটির শ্রেণিবিভাগ করো। প্রতিটি শ্রেণির একটি করে বৈশিষ্ট্য লেখো।
উত্তরঃ মাটির দানার আকারের উপর ভিত্তি করে মাটিকে তিনটি শ্রেনীতে ভাগ করা যায়।
১) বেলে মাটি ২) এঁটেল মাটি ৩) দোআঁশ মাটি
বেলে মাটি:- যে মাটিতে শতকরা ৮০ ভাগ বালিকনা এবং ১০ ভাগ পলিকনা ও কাদা কনার সঙ্গে জৈব ও অজৈব পদার্থ মিশ্রিত থাকে তাকে বেলে মাটি বলে।
বৈশিষ্ঠ্য :-
১) বেলে মাটির জল ধারন ক্ষমতা খুব কম।
২) এই মাটিতে শশা, তরমুজ ইত্যাদি চাষ ভাল হয়।
এঁটেল মাটি:- যে মাটিতে শতকরা ৪০ থেকে ৫০ ভাগ কাদাকনা, ৩০ ভাগ পলিকনা, ১০-২০ ভাগ বালিকনা এবং সামান্য পরিমানে জৈব পদার্থ মিশ্রিত থাকে তাকে এঁটেল মাটি বলে।
বৈশিষ্ঠ্য :-
১) এঁটেল মাটির জল ধারন ক্ষমতা খুব বেশি।
২) এই মাটিতে ধান, গম, আম ইত্যাদি চাষ ভাল হয়।
দোআঁশ মাটি : যে মাটিতে শতকরা ৫০ ভাগ বালিকনা, ৩৫-৪০ ভাগ পলিকনা ও প্রায় ১০ ভাগ কাদাকনার উপস্তিত দেকতে পাওয়া যায় তাকে দোয়াশ মাটি বলে ।
বৈশিষ্ঠ্য :-
১) দোআঁশ মাটির জল ধারন ক্ষমতা মাঝারী।
২) এই মাটিতে ধান, পাট, গম, পিয়াজ, মরিচ, ভূট্টা, আলু, শাকসবজি ইত্যাদি ভাল জন্মে।
৬.৩ নীলনদের উপর কী উদ্দেশ্যে আসোয়ান বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল?
উত্তরঃ আসওয়ান বাঁধ মিশর এবং সুদানের উত্তর সীমান্তে অবস্থিত একটি বাঁধ। এটি প্রায় ৩৩৬০০ কিলোমিটার সেচ ভূমির জন্য জল সরবরাহ করে। এটি মিশর ও সুদান উভয়ের সেচের চাহিদা পূরণ করে। বাঁধটি নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্মিত হয়েছিল।নীল নদের বন্যা প্রতিবছর ঘটে, প্রায় অর্ধেক জল অপচয় করে সমুদ্রে চলে যায়। এই অপচয় রোধ করতে বাঁধটি নির্মাণ করা হয়। প্রকল্পটির নির্মাণ কাজ ১৯৬০ সালে শুরু হয়েছিল এবং ১৯৬৮ সালে সম্পন্ন হয়েছিল। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭১ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল।
এই বাঁধ নির্মাণের কয়েকটি উদ্দেশ্য ছিল নিম্নরুপ –
১. নদীর প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে বন্যা নিয়ন্ত্রণ করা এবং সারা বছর সেচের জন্য জল সরবরাহ করা।
২. নীল নদ জুড়ে চলাচলের উন্নতি করা।
৩. পর্যটন এবং মাছ ধরার শিল্পকে উপকৃত করা।
৪. জলবিদ্যুতের পরিমাণ বৃদ্ধি করা।
৫. খরার সময় জল সরবরাহ করতে সাহায্য করা।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৭. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও : ৫ × ৩ = ১৫
৭.১ এশিয়া মহাদেশের নিরক্ষীয় ও উষু মরু জলবায়ু স্বাভাবিক উদ্ভিদের চরিত্রকে কীভাবে প্রভাবিত করে তা আলোচনা করো।
উত্তরঃ সম্পূর্ণ উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত এশিয়া মহাদেশের উত্তর দক্ষিণে এবং পূর্ব পশ্চিমে বিস্তার এত বেশি যে পৃথিবীর প্রায় সব ধরনের জলবায়ু এই মহাদেশে দেখা যায়। কোন দেশ বা মহাদেশের জলবায়ু সংকেত স্বাভাবিক উদ্ভিদের একটি নিবিড় সম্পর্ক থাকে। জলবায়ুর উপর নির্ভর করে স্বাভাবিক উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য গুলো নির্ধারিত হয়। নিরক্ষীয় জলবায়ু তে জন্মায় চিরহরিৎ বা চিরসবুজ উদ্ভিদ। আবার মেরু অঞ্চলে জন্মায় কাটা জাতীয় উদ্ভিদ।
নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চল ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ :
নিরক্ষরেখার কাছাকাছি ১০ ডিগ্রী উত্তর অক্ষরেখার থেকে ১০ ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষরেখা মধ্যে ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, শ্রীলংকা, সিঙ্গাপুর প্রভৃতি দেশে নিরক্ষীয় জলবায়ু দেখা যায়। নিরক্ষীয় অঞ্চলে বেশি উষ্ণতা ও বেশি বৃষ্টিপাত এর জন্য ঘন চিরহরিৎ গাছ চিরসবুজ গাছ দেখা যায়। যেমন – মেহগনি, আয়রন উড, সেগুন, আবলুস, রবার, কোকো, সিঙ্কোনা ইত্যাদি।
উষ্ণ মরু জলবায়ু অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ :
আরবের মরুভূমি, ভারত ও পাকিস্তানের থর মরুভূমি, ইরাক ইরান কুয়েত এইসব দেশ গুলির উষ্ণতা খুব বেশি এবং বৃষ্টিপাত খুব কম তাই এখানে উষ্ণ মরু প্রকৃতির জলবায়ু দেখা যায়। এই মরুভূমি অঞ্চলে সাধারণত কাটা জাতীয় গাছ জন্মায়, যেমন বাবলা, ফনিমনসা, খেজুর ইত্যাদি। বৃষ্টিপাত কম হওয়ার জন্য গাছগুলির কাটা ও পাতা মম জাতীয় পদার্থ দিয়ে ঢাকা থাকে যাতে প্রস্বেদন প্রক্রিয়া গাছে জল বেরিয়ে না যায়।
৭.২ আফ্রিকা মহাদেশের নিরক্ষীয় অঞ্চল ও ভূমধ্যসাগর সন্নিহিত অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদ কীভাবে জলবায়ু দ্বারা নিয়ন্ত্রিত তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ আফ্রিকা মহাদেশের জলবায়ু সব জায়গায় সমান নয়। বিশেষ করে তাপমাত্রা আর বৃষ্টিপাতের ওপর গাছপালা জন্মানো, বেড়ে ওঠা নির্ভর করে। তাপমাত্রা, বৃষ্টির পরিমাণ বদলালে গাছপালার ধরন বদলে যায়। তাহলে দেখা যাক আফ্রিকা মহাদেশে কোথায় কেমন গাছপালা জন্মায়
১. নিরক্ষীয় চিরসবুজ গাছের অরণ্য – নিরক্ষরেখার কাছাকাছি অঞ্চলে সারাবছর গরম (২৭°সে.), মোট বৃষ্টির পরিমাণ ২০০-২৫০ সেমি.। সরাসরি সূর্যকিরণ আর সারা বছর বৃষ্টিতে এখানে শক্ত কাঠের ঘন জল সৃষ্টি হয়েছে। মেহগনি, রোজউড এই ঘন জঙ্গলের প্রধান গাছ। পাতা ঝরানোর নির্দিষ্ট ঋতু না থাকায় গাছগুলো সারাবছর সবুজ দেখায় তাই এর নাম চিরসবুজ গাছের অরণ্য। নিরক্ষীয় অঞ্চলের উত্তরে আর দক্ষিণে বৃষ্টি কমে যেতে থাকে। গরমকালের দৈর্ঘ্য বাড়ে আর বৃষ্টি হয়। বছরে ১৫০ সেমির মতো মরুভূমির দিকে বৃষ্টি কমে ২৫ সেমির মতো হয়ে যায়। মোটামুটি গরম আর কম বৃষ্টির জন্য বড়ো গাছের সংখ্যা কম। তার বদলে লম্বা ঘাসের প্রান্তর চোখে পড়ে।
২. ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ – আফ্রিকার একেবারে উত্তর-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু দেখা যায়। এই জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টি হয়। সারা বছরে ৫০-১০০ সেমি. বৃষ্টি হয়। গরমকাল বৃষ্টিহীন থাকে। পাতায় নরম মোমের আস্তরণ দেখা যায়। জলপাই, ওক, আখরোট, ডুমুর, কর্ক গাছগুলো এখানে জন্মায়। গরমকালে জলের সন্ধানে গাছের মূলগুলো অনেক গভীরে চলে যায়। কমলালেবু, আঙুর এইসব ফলের বাগান খুব পরিমানে দেখতে পাওয়া যায়।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৭.৩ ‘মানুষের নানাবিধ ক্রিয়াকলাপ নদীর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
উত্তরঃ মানুষের জীবনের সঙ্গে নদীর সম্পর্ক এত নিবিড় হলেও মানুষের কিছু কিছু কাজ নদীর স্বাভাবিক ছন্দকে নষ্ট করছে।
কৃষি ব্যবস্থার প্রসার, শিল্পায়ন, নগরায়ন, ইত্যাদি নানাভাবে নদীকে প্রভাবিত করছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য নদীর পাড়ে কৃত্রিম বাঁধ তৈরি করলে সাময়িক সুফল পাওয়া গেলেও শেষ পর্যন্ত তা আরও ভয়াবহ বন্যারই কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। একদিকে কৃষিজমি থেকে ধুয়ে আসা পলিতে নদী ক্রমশ ভরাট হচ্ছে। অন্যদিকে সেচের জলের জলের জোগান দিতে নদী ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্ছে। শহর শিল্পাঞ্চলের বর্জ্য রাসায়ানিক পদার্থ নদীতে অবাধে মিশে গিয়ে নদীর জল ক্রমশ বিষাক্ত হয়ে উঠছে।
আরও নানা মনুষ্য সৃষ্ট কারনে নদী তার স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়ে ফেলছে এমনকি অনেক নদী বিলুপ্তও হয়ে যাচ্ছে। তাই উপরের বক্তব্যটি যথার্থ।
Model Activity Task Class 7 Part 8 Swasthyo o Sarirsikhya
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 স্বাস্থ্য ও শারীরশিক্ষা
(ক) সঠিক উত্তরটিকে বেছে নিয়ে () চিহ্ন দাও : ১ × ১০ = ১০
(১) ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ?
(i) ১৯২১
(ii) ১৯১১
(iii) ১৯২০
উত্তরঃ (iii) ১৯২০
(২) অ্যাথলেটিক্স শব্দটি কোথা থেকে এসেছে?
(i) ইথানল
(ii) এথেন্স
(iii) অ্যাথলন
উত্তরঃ (iii) অ্যাথলন
(৩) মোহনবাগান ক্লাব কত সালে সাহেবদের হারিয়ে শিল্ড চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল?
(i) ১৮১১
(ii) ১৯১১
(iii) ১৯১৬
উত্তরঃ (ii) ১৯১১
(৪) মেদাধিক্যের কারণ কী?
(i) শরীরচর্চার অনভ্যাস
(ii) হরমোনের সমস্যা
(iii) ফাস্টফুড খাওয়া
(iv) সব কয়টি
উত্তরঃ (iv) সব কয়টি
(৫) সাধারণত পূর্ণবয়স্ক পুরুষদের দেহের ওজনের কত শতাংশ মেদ থাকে?
(i) 50%
(ii) ১৫%
(iii) ২%
(iv) ২৫%
উত্তরঃ (ii) ১৫%
(৬) মেদবৃদ্ধি রুখতে কী করতে হবে?
(i) শরীরচর্চা
(ii) পরিমিত খাওয়া
(iii) সঠিক জীবনশৈলী
(iv) সব কয়টি
উত্তরঃ (iv) সব কয়টি
(৭) খাদ্য থেকে প্রাপ্ত দেহের চাহিদার অতিরিক্ত ক্যালোরি দেহের কি বৃদ্ধি ঘটাতে পারে?
(i) হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বাড়ায়
(ii) মেদাধিক্য ঘটায়
(iii) স্নায়ুর কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে
(iv) হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে
উত্তরঃ (ii) মেদাধিক্য ঘটায়
(৮) একজন স্বাভাবিক ওজনের শিক্ষার্থীর দেহভর সূচকটি কত ?
(i) ১৮ কিলোগ্রাম/মিটার২
(ii) ১৮.৫ – ২৪.৫ কিলোগ্রাম/মিটার২
(iii) ৩০ এর বেশি কিলোগ্রাম/মিটার২
উত্তরঃ (ii) ১৮.৫ – ২৪.৫ কিলোগ্রাম/মিটার২
(৯) যদি কোনো শিক্ষার্থীর দেহের ওজন তার স্বাভাবিক ওজন যা হওয়া উচিত তার কম হয় তাহলে কী সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে ?
(i) মধুমেহ
(ii) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়
(iii) মেদাধিক্য
উত্তরঃ (ii) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়
(১০) কোন্টি দেহভর সূচকের সূত্র ?
(খ) শূন্যস্থান পূরণ করোঃ ১×৯=৯
(১) খেলা মানুষের _____________________ প্রবৃত্তি।
উত্তরঃ সহজাত
(২) গ্রিক শব্দ __________________ থেকে জিমনাস্টিকস কথাটি এসেছে।
উত্তরঃ জিমনস
(৩) জৈনধর্ম ___________________ মূর্ত প্রতীক হিসাবে বিদ্যমান।
উত্তরঃ অহিংসার
(৪) এন. সি. সি.-র. __________________ ___________________ রং নৌসেনা বাহিনীর প্রতীক।
উত্তরঃ হালকা , নীল
(৫) ___________________ দেহ ও মনের মধ্যে সমন্বয়সাধন করে, যা স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
উত্তরঃ ব্যায়াম
(৬) ব্যায়াম পেশির ___________________ প্রতিকারের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে।
উত্তরঃ চোট
(৭) পরিমিত খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের দ্বারা __________________ দূর করা সম্ভব।
উত্তরঃ মেদবাহুল্য
(৮) যখন তখন __________________ পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।
উত্তরঃ ঘুমিয়ে
(৯) প্রতিদিন যে পরিমাণ ক্যালোরি প্রয়োজন তার থেকে ২০০০ ক্যালোরি কম খাবার গ্রহণ করতে চাইলে অবশ্যই __________________ পরামর্শ নিতে হবে।
উত্তরঃ বিশেষজ্ঞের
(গ) সঠিক বক্তব্যটির পাশে সত্য এবং ভুল বক্তব্যটির পাশে মিথ্যা লেখো এবং ভুল থাকলে সংশোধন করো। ১ × ৫=৫
(১) বিদ্যালয়ের মিড-ডে মিলের আহার একটি পুষ্টিবর্ধক কর্মসূচি।
উত্তরঃ সত্য
(২) মেদ ঝরাতে ফাস্টফুড বর্জন করতে হবে।
উত্তরঃ সত্য
(৩) ব্যায়াম করলে হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ সত্য
(৪) প্রাণায়াম করলে ফুসফুসের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
উত্তরঃ সত্য
(৫) খেলাধুলো করলে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে।
উত্তরঃ সত্য
(ঘ) নীচের যোগাসনের ভঙ্গিগুলি শনাক্ত করে, ছবির পাশের ফাঁকা ঘরে যোগাসনটির নাম লেখো। ১ x ২ = ২
উত্তরঃ
১. উষ্ট্রাসন
২. ধনুরাসন
(ঙ) নীচের ছবি দেখে ছবির নীচে ফাঁকা ঘরে ভঙ্গিটি শনাক্ত করে ভঙ্গিটির নাম লেখো এবং ভঙ্গিটি কোন ক্রীড়াক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত তার নাম লেখো। ১ x ৬ = ৬
(ক) উত্তর: ছবিতে যে ভঙ্গিটি দেখানো হয়েছে সেটি হলো ‘পুর্ণধানুরাসন’।
এই ভঙ্গিটি একক ক্রীড়া ‘যোগাসন’ এর সঙ্গে যুক্ত।
(খ) উত্তর: ছবিতে যে ভঙ্গিটি দেখানো হয়েছে সেটি হলো ‘আদেশ তেজ চল’।
এই ভঙ্গিটি ‘কুচকাওয়াজ’ এর সঙ্গে যুক্ত।
(গ) উত্তর: ছবিতে দেখানো ভঙ্গিটি হলো কবাডি খেলার ‘আক্রমনাত্মক কৌশল দৌড়ে গোড়ালি স্পর্শ করা।
এই ভঙ্গিটি ‘দলগত ক্রীড়ার’ সঙ্গে যুক্ত কবাড়ির একটি কৌশল।
(ঘ) উত্তর: ছবিতে দেখানো ভঙ্গিটি হলো এক হাতে কাৰ্ট হুইল।
এই ভঙ্গিটি ‘জিমনাস্টিক’ এর সঙ্গে যুক্ত।
(ঙ) উত্তর: ছবিতে দেখানো ভঙ্গিটি পিরামিডের।
এই ভঙ্গিটি ‘সমবেত ক্রীড়ার সঙ্গে যুক্ত।
(চ) উত্তর: ছবিতে দেখানো ভঙ্গিটি হল ‘খালি হাতে ব্যায়াম করা’।
এই ভঙ্গিটি ‘ক্যালিস্থেনিকস’ এর সঙ্গে যুক্ত।
Model Activity Task Class 7 Part 8
(চ) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও। ৫ x ২=১০
(১) স্বাস্থ্যের উপর ব্যায়ামের প্রভাব বর্ণনা করো।
উত্তরঃ স্বাস্থ্যের উপর ব্যায়াম এর প্রভাবগুলি নিম্নলিখিত:
- শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর ব্যায়ামের প্রভাব
১. হৃৎপিণ্ডের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
২. ফুসফুসের আয়তন ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
- সামাজিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব : প্রতিদিন খেলাধুলার মধ্য দিয়ে সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষের সঙ্গে মেলামেশার সুযোগ হয় এছাড়া
১. নিয়মানুবর্তিতা ও শৃঙ্খলাবোধের ওঁ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
২. সহযোগিতার মনোভাব বৃদ্ধি পায়।
৩. পরস্পরকে ভালোবাসতে ও শ্রদ্ধা করতে শেখায়।
- মানসিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব:
১. উদ্বেগ হতাশা কমাতে সাহায্য করে।
২. যে কোনো পরিবেশে ব্যক্তিকে মানিয়ে নিতে সাহায্য করে।
৩. কাজের প্রতি মনঃসংযোগ বৃদ্ধি পায়।
- রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা :
১. ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় ও ডায়াবেটিস হলে তা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
২. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
৩. ব্যায়াম পেশির চোট প্রতিকারের ক্ষেত্রে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে।
(২) মেদ ঝরাতে কী কী করতে হবে লেখো।
উত্তরঃ মেদ ঝরাতে যে বিষয়গুলি আমাদের করণীয় সেগুলি হল –
(১) শিশুদের খিদে পেলে তবেই খেতে দিতে হবে তবে এককালীন বেশি করে না খাওয়া উচিত। প্রতিদিন চারবেলা খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। সকালে পেট ভরে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত তাহলে সেই ক্যালোরি সারাদিনে কাজ করবার সঙ্গে সঙ্গে ব্যায় হবে ফলে অতিরিক্ত মেদ শরীরে জমা হবে না। দুপুর, সন্ধে ও রাতে হাল্কা ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। রাত্রে খাদ্য গ্রহণের পর অন্তত ১৫ মিনিট হাঁটা উচিত।
(২) অধিক পরিমাণ শাকসবজি খেতে হবে এবং স্নেহজাতীয় খাদ্য, মাছমাংস যথাসম্ভব কম বা প্রয়োজনমতো খেতে হবে।
(৩) যখন তখন ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।
(৪) প্রতিদিন ৪০-৬০ মিনিট ধরে ঘাম ঝরানো ব্যায়াম করতে হবে।
(৫) মিষ্টি জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড, রাস্তায় তৈরি খাবার ও অতিরিক্ত তেল-ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার বর্জন করতে হবে।
(৬) খেলাধুলা-ব্যায়াম শরীরচর্চায় নিয়মিত অংশগ্রহণ করতে হবে।
(ছ) দু-এক কথায় উত্তর দাও : ২ x ৪ = ৮
(১) খেলা কী?
উত্তরঃ খেলা একধরনের বিনোদনমূলক কর্মকান্ড যা কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে এবং যার সমাপ্তি হয় অংশগ্রহণকারীর জয়-পরাজয়ের মাধ্যমে। যেমন ফুটবল খেলা, জুয়া খেলা, কানামাছি খেলা।
(২) প্রত্যক্ষ বিনোদন কাকে বলে?
উত্তরঃ যে কোনো ক্রীড়ায় প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের মাধ্যমে যে বিনোদন লাভ করা হয়, তাকে প্রত্যক্ষ বিনোদন বলে
(৩) সৃজনশীল বিনোদনের একটি উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ কবিতা লেখা, গান লেখা, ছবি আঁকা ইত্যাদি হল সৃজনশীল | বিনোদন।
(৪) শারীরশিক্ষার উদ্দেশাগুলি লেখো।
উত্তরঃ শারীরশিক্ষার উদ্দেশ্যসমূহ হল :
(ক) বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের উন্নতি
(খ) সহযোগিতা ও সহানুভূতির উন্নতি
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8 Science
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 পরিবেশ ও বিজ্ঞান
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করো : ১×৬ = ৬
১.১ অপ্রভ বস্তুটি হলো –
(ক) মোমবাতির শিখা
(খ) সূর্য
(গ) চাঁদ
(ঘ) জোনাকি
উত্তরঃ (গ) চাঁদ
১.২ যেটি জীবাশ্ম জ্বালানি নয় সেটি হলো
(ক) কয়লা
(খ) পেট্রোল
(গ) ডিজেল
(ঘ) গোবর গ্যাস
উত্তরঃ (ঘ) গোবর গ্যাস
১.৩ উদ্ভিদের মূলের ডগার টুপির মতো অংশের ঠিক ওপরের জায়গা যেখানে কোনো রোঁয়া থাকে না সেটি হলো
(ক) মূল অঞ্চল
(খ) বর্ধনশীল অঞ্চল
(গ) স্থায়ী অঞ্চল
(ঘ) মূলরোম অঞ্চল
উত্তরঃ (খ) বর্ধনশীল অঞ্চল
Model Activity Task Class 7 Part 8
১.৪ যেক্ষেত্রে আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটে না সেটি হলো
(ক) দেয়াল
(খ) কাগজ
(গ) কাপড়
(ঘ) আয়না
উত্তরঃ (ঘ) আয়না
১.৫ যেটি পরিবেশবান্ধব শক্তির উৎস নয় সেটি হলো
(ক) সূর্য
(খ) বায়ুপ্রবাহ
(গ) জীবাশ্ম জ্বালানি
(ঘ) জৈব গ্যাস
উত্তরঃ (গ) জীবাশ্ম জ্বালানি
১.৬ রুপান্তরিত অর্ধবায়বীয় কাণ্ড দেখা যায় যে উদ্ভিদে সেটি হলো
(ক) আলু
(খ) কচুরিপানা
(গ) বেল
(ঘ) কুমড়ো
উত্তরঃ (খ) কচুরিপানা
Model Activity Task Class 7 Part 8
২. শূন্যস্থান পূরণ করো : ১×৩ = ৩
২.১ ইস্ত্রিতে তড়িৎপ্রবাহের ___________________ ফলাফলের প্রয়োগ করা হয়।
উত্তরঃ তাপীয়
২.২ আমের আঁটি ____________________ ঢেকে রাখে।
উত্তরঃ বীজকে
২.৩ এঁচোড় হলো ____________________ ফলের একটি উদাহরণ।
উত্তরঃ যৌগিক
৩. ঠিক বাক্যের পাশে ‘’ আর ভুল বাক্যের পাশে ‘x’ চিহ্ন দাও : ১×৬ = ৬
৩.১ কোনো বস্তুকে তাপ দিলে তার উন্নতার পরিবর্তন হবেই।
উত্তরঃ x
৩.২ ভিটামিন D-এর অভাবে বেরিবেরি রোগ হয়।
উত্তরঃ x
৩.৩ কঠিন সোডিয়াম ক্লোরাইডের মধ্যে অণুর কোনো অস্তিত্ব নেই।
উত্তরঃ
৩.৪ কোনো দণ্ড চুম্বকের জ্যামিতিক দৈর্ঘ্য তার চৌম্বক দৈর্ঘ্যের চেয়ে সামান্য কম হয়।
উত্তরঃ
৩.৫ কান্ডের যে অংশ থেকে শাখা বেরোয় তাকে পর্বমধ্য বলে।
উত্তরঃ x
৩.৬ তেঁতুল পাতা হলো একক পত্রের একটি উদাহরণ।
উত্তরঃ x
৪. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও : ১×৩ = ৩
৪.১ সমীকরণটি ব্যালান্স করে লেখো: P4 + …………O2 → P4O10
উত্তরঃ P4 + 5O2 = P4O10
৪.২ মানবদেহে আয়োডিনের একটি কাজ উল্লেখ করো
উত্তরঃ আয়োডিন মানবমস্তিষ্কের ও স্নায়ুতন্ত্রের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশে, থাইরক্সিনের উপাদান গঠনে সাহায্য করে।
৪.৩ আম দিয়ে তৈরি একটি প্রক্রিয়াজাত খাবারের উদাহরণ দাও।
উত্তরঃ আম দিয়ে তৈরি একটি প্রক্রিয়াজাত খাবারের উদাহরণ হল জ্যাম ও জেলি।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৫. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও : ২×৭ = ১৪
৫.১ কিডপ্রিক ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে জিঙ্কের টুকরো যোগ করলে কী ধরনের বিক্রিয়া হবে? বিক্রিয়ার সমীকরণ লেখো।
উত্তরঃ কিউগ্রিক ক্লোরাইডের জলীয় দ্রবণে জিঙ্কের টুকরো যোগ করলে জিঙ্ক ক্লোরাইড উৎপন্ন হয় এবং ধাতব কপার অধঃক্ষিপ্ত হয়।
৫.২ কী কী উপায়ে ফিল্টার যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল তৈরি করা যায়?
উত্তরঃ ফিল্টার যন্ত্রের সাহায্য ছাড়াই বাড়িতে বিশুদ্ধ পানীয় জল তৈরির প্রক্রিয়া-
প্রথমত, জলকে অন্তত ২০ মিনিট ফুটিয়ে জলকে বিশুদ্ধ করা যেতে পারে।
দ্বিতীয়ত, জলে হ্যালোজেন ট্যাবলেট মিশিয়ে বিশুদ্ধ পানীয় জল তৈরি করা যেতে পারে।
তৃতীয়ত, জলে প্রায় ৩০ মিনিট ফটকিরি ডুবিয়ে জলকে পানীযোগ্য করা যায়।
৫.৩ পৃথিবী যে নিজেই একটা চুম্বক তার পক্ষে কী প্রমাণ আছে?
উত্তরঃ পৃথিবী যে নিজেই একটা চুম্বক তার পক্ষে অনেক প্রমাণ আছে। যেমন একটি দন্ড চুম্বককে ঝুলন্ত অবস্থায় রেখে দিলে পৃথিবীর চুম্বকত্বের প্রভাবে চুম্বকটি সর্বদা উত্তর-দক্ষিণ মুখ করে থাকে।
৫.৪ কী কী উপায়ে উদ্ভিদে স্বপরাগযোগ ঘটাতে পারে?
উত্তরঃ নিম্নলিখিত উপায়ে স্বপরাগযোগ ঘটতে পারে – (i) একটি ফুলের থেকে পরাগরেণু সেই ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়ে। (ii) একটি ফুলের থেকে পরাগরেণু সেই গাছের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়ে।
৫.৫ চালু লাইনের কাজ করার সময় ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কীসের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করা উচিত লোহার চেয়ার না কাঠের টুল? কেন?
উত্তরঃ চালু লাইনের কাজ করার সময় ইলেকট্রিক মিস্ত্রির কাঠের টুলের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করা উচিত। কারণ, কাঠ হলো তড়িতের কুপরিবাহী, অর্থাৎ কাঠের মধ্য দিয়ে তড়িৎ চলাচল করতে পারে না। তাই ইলেকট্রিক মিস্ত্রিরা কাজ করার সময় কাঠের টুলের ওপর দাঁড়িয়ে কাজ করলে বৈদ্যুতিক শক খাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৫.৬ উদ্ভিদের মূলের প্রধান কাজ কী কী?
উত্তরঃ উদ্ভিদের মূলের প্রধান কাজগুলি হলো:
i. উদ্ভিদের মূল উদ্ভিদকে মাটির সঙ্গে শক্তভাবে আবদ্ধ করে রাখে ।
ii. উদ্ভিদের মূল মাটি থেকে জল ও প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ শোষণে সাহায্য করে।
৫.৭ হাতে স্পিরিট বা ইথার ঢাললে ঠান্ডা লাগে কেন ?
উত্তরঃ হাতে বা গায়ে স্পিরিট লাগলে ঠান্ডা বোধ হয়। স্পিরিট উদবায়ী তরল বলে দ্রুত বাষ্পে পরিণত হয়। এই বাষ্পায়নের জন্য স্পিরিট প্রয়োজনীয় লীন তাপ হাত বা গা থেকে গ্রহণ করে। ফলে হাত বা গা- এর স্পিরিট- লাগা অংশটুকু ঠান্ডা হয়ে যায়।
৬. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও : ৩×৬ =১৮
৬.১ যে উয়তায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলের পাঠ সমান হবে তা নির্ণয় করো।
উত্তরঃ ধরি, নির্ণেয় উষ্ণতা = x0
C = F = x0
অতএব – 40° তাপমাত্রায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেলে পাঠ একই হবে।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৬.২ কোয়াশিওরকর রোগ কেন হয় এবং এই রোগে কী কী লক্ষণ দেখা যায় ?
উত্তরঃ খাদ্যে উপযুক্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ক্যালোরির অভাবে সাধারনত ১ থেকে ৪ বছরের শিশুদের দেহে এই রোগ দেখা যায়।
লক্ষণ : কোয়াশিওরকর রোগের প্রধান লক্ষণ দেখা সেগুলি হল –
(১) শিশুদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়
(২) উদর বেশ বড়ো হয়
(৩) ত্বক আঁশযুক্ত ও ভঙ্গুর
(৪) শরীরে রক্তাল্পতা দেখা যায়
(৫) হাত পা ও গলা সরু হয়ে যায়
(৬) পা ও হাত বেঁকে যায়
(৭) শরীরের ওজন কমে যায়
(৮) মাথার চুল পাতলা ও বিবর্ণ হয়ে যায়
৬.৩ একটি চিহ্নিত চিত্রের সাহায্যে ঘন মাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রতিসরণের ক্ষেত্রে আলোকরশ্মির গতিপথ কেমন হবে তা দেখাও।
উত্তরঃ
৬.৪ সাপ কীভাবে জেকবসনস অগ্যান’– এর সাহায্যে তার চারপাশের পরিবেশ সম্বন্ধে জানতে পারে।
উত্তরঃ বিভিন্ন প্রাণীর দেহ থেকে নানা উদবায়ী যৌগের অণু বাতাসের মধ্যে দিয়ে ছড়িয়ে পড়ে। সাপের জিভে সেইসব যৌগের অণুরা আটকে যায়। তারপর সাপ মুখের মধ্যে জিভটা ঢুকিয়ে নিয়ে উপরের তালুতে ঠেকায়। সেখানে থাকে একটি বিশেষ অঙ্গ। একে বলা হয় জেকবসন অর্গ্যান। সাপ যখন জিভটা সেখানে ঠেকায় তখন সেই গন্ধের অনুগুলো মস্তিষ্কে উদ্দীপনা সৃষ্টি করে। এইভাবে সাপ ‘ জেকবসনস অর্গ্যান ‘ – এর সাহায্যে তার চারপাশের পরিবেশ সম্বন্ধে জানতে পারে।
Model Activity Task Class 7 Part 8
৬.৫ সুচিছিদ ক্যামেরার ছিদ্রটি বড়ো করা হলে প্রতিকৃতির কী পরিবর্তন হবে? ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃসুচিছিদ্র ক্যামেরার ছিদ্রটি বড়ো করা হলে প্রতিকৃতি অস্পষ্ট হয়ে যাবে কারণ, সুচিছিদ্র ক্যামেরার ছিদ্রটি বড়ো করা হলে তা অসংখ্য ছোটো ছোটো ছিদ্রের সমষ্টিরূপে কাজ করে। ফলে প্রতিটি সুক্ষ্ম ছিদ্র এক একটি পৃথক পৃথক প্রতিকৃতি তৈরি করে। এর ফলে সমস্ত প্রতিকৃতি গুলি মিশে গিয়ে একটি অস্পষ্ট প্রতিকৃতি তৈরী করে।
৬.৬ সমুদ্রের মাছ কীভাবে নিজের দেহে জলের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখে ব্যাখ্যা করো।
উত্তরঃ
নিম্নলিখিত পদ্ধতির মাধ্যমে সমুদ্রের মাছ নিজের দেহে জলের পরিমান স্বাভাবিক রাখে :
i. সমুদ্রের মাছ ঘন মূত্র ত্যাগ করে ফলে তাদের দেহ থেকে খুব কম পরিমাণ জল বেরিয়ে যায়।
ii. সমুদ্রের মাছ ফুলকার মাধ্যমে দেহের অতিরিক্ত আয়ন ত্যাগ করে।
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8 Math
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 7 Part 8 গণিত
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
Model Activity Task Class 7 Part 8
উপরের Model Activity Task Class 7 Part 8 এর পুরোটাই সম্পূর্ণ ভাবে প্রশ্ন উত্তর সহ আলোচনা করা হয়েছে। তোমাদের এই Model Activity Task Class 7 Part 8 কেমন লাগলো সেটা অবশ্যই কমেন্ট করে জানিও। কারণ তোমাদের মূল্যবান কমেন্ট আমাদের নতুন কাজ করতে উৎসাহিত করে।
Model Activity Task Class 7 Part 8
এটি তোমাদের স্কুল খোলা হলে জমা দিতে বলা হতে পারে। তাই জন্য এটা অবশ্যই তোমার বন্ধুদের সাথে Whatsapp, Facebook ইত্যাদিতে শেয়ার করে দিও।
Model Activity Task Class 7 Part 8
Math er question er calculation ta wrong
Thanks for this 😌
সচাপরেখাগুলি আমি একজন স্টুডেন্ট এই ভুল টা হলো কেনো
অনেকে ভুল খাতায় লিখবে